ড. ইসমাইল হোসেন,  বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব) আরিফ আহমেদ খান, মোঃ একরামুল হক খান

প্রিন্সিপাল হাজ্বী আঃ রব, মেজর (অব) মাহমুদ,  সহ বিভিন্ন  আয়ুর্বেদিক মেডিসিন ম্যানুফ্যাকচারার্স শিল্প মালিক গণ। বক্তারা আয়ুর্বেদিক মেডিসিন এর বিভিন্ন সুবিধা /অসুবিধার কথা তুলে ধরেন এবং ভোটারদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেন। সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনটির  প্রতিষ্ঠাতা  সভাপতি এবং টানা ৩ (তিন) বারের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ সেলিম মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন বাংলাদেশ আয়ুর্বেদিক ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন এর প্রতিটি সদস্য একটি শিল্প প্রতিষ্ঠান এর মালিক তারা কেউ রাস্তার হকার না আমি এ-ই শিল্প মালিকদের সম্মানের বিষয়টা মাথায় রেখেই এসোসিয়েশন এর ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করি তার প্রতিদান ও আপনারা আমাকে দিয়েছেন আমাকে টানা তিন (০৩) বার সভাপতির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়েছেন। কিন্তু বানিজ্য মমন্ত্রনালয়ের বিধিনিষেধ থাকার কারনে আপনাদের কাছে আমার ব্যাপক গ্রহণ-যোগ্যতা থাকা সত্তেও গতবারের নির্বাচনে আমি অংশগ্রহণ করতে পারি নাই যারা নির্বাচিত হয়েছেন তাদের ব্যার্থতা ও অযোগ্যতার কারনে বাংলাদেশ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন ম্যানুফ্যাকচারার্স একটা অকেজো র্দুবল সংগঠনে পরিণত হয়েছে তারই পরিপেক্ষিতে এবং আপনাদের এবং আমার প্রানের সংগঠন কে উন্নয়ন এর লক্ষ্যে বাংলাদেশ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশনকে বাংলাদেশ এবং বিশ্বের দৌড়গোড়ায় পৌঁছাতে আমাকে এবং মোঃ একরামুল হক খান এর পূর্ণ প্যানেল কে জয়যুক্ত করে উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখতে সহায়তা করবেন।