সিউলের পুর্নএকত্রীকরণ মন্ত্রণালয় জানায়, অফিসটি দ’ুদেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ কেন্দ্রে পরিণত হবে। পাশিপাশি এর মাধ্যমেই যুক্তরাষ্ট্্র ও উত্তর কোরিয়ার সম্পর্ক উন্নয়ন এবং সামরিক উত্তেজনা প্রশমিত হবে।
জুন মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উনের মধ্যে ঐতিহাসিক বৈঠকে তারা কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
তবে এরপর উত্তর কোরিয়া পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে খুব একটা বেশি কিছু করছে না এই অভিযোগ করে ট্রাম্প গত মাসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও’র পিয়ংইয়ং সফর বাতিল করেন।
গত মাসেই এই অফিসটি খোলার দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়েছিল। কিন্তু কূটনৈতিক অচলাবস্থায় এটি বিলম্বিত হয়েছে।
তবে সেপ্টেম্বর মাসে কিমের সাথে দক্ষিণ কোরিয়ার কুটনৈতিকের সঙ্গে বৈঠকের পর পরিস্থিতির উন্নতি ঘটে। ট্রাম্পকে কিম তাদের দুই নেতার মধ্যে দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনের ব্যাপারে চিঠি লিখলে ট্রাম্প তা সাদরে গ্রহণ করেন।
সিউল জানিয়েছে, শুক্রবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরপরই এই অফিসে কাজ শুরু হবে। অনুষ্ঠানে পুর্নএকত্রীকরণমন্ত্রী চো মিউং জিয়োন ও উত্তর কোরীয় মন্ত্রী রি সন গোউন অংশ নেবেন।
এই সংযোগ কার্যালয়ে উভয়দেশের ২০ জন করে কর্মকর্তা থাকবেন।
-2018-09-12-18-00-10.jpeg)
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: