ঢাকা | মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

সিরাজদিখানে জমে উঠেছে কোরবানীর পশুর হাট, ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকার গরু ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায়

odhikar patra | প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০১৯ ২১:০৬

odhikar patra
প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০১৯ ২১:০৬

 সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

আর মাত্র একদিন পর ঈদ। আর এ উপলক্ষ্যে জমে উঠেছে মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলার পশুর হাটগুলো। ক্রেতা আর বিক্রেতাদের উপচে পড়া ভীরের মধ্যে কোরবানীর পশু ক্রয় করছেন ক্রেতারা। যে যার সাধ্য মত কোরবানীর পশু তথা গরু, ছাগল ও মহিষ ক্রয় করছেন। উপজেলার বিভিন্ন হাট ঘুরে ও ক্রেতা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উপজেলার সবকটি হাটে দেশি গরুর যোগান সবচেয়ে বেশি। এমনকি হাটগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমানে গরু ছাগল রয়েছে।
উপজেলার ইছাপুরা পশুর হাটে গিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় বড় গরুর চাইতে মাঝারি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি। আবার কেউ কেউ বড় এবং মোটা জাতের গরু বেছে নিচ্ছেন্ন কোরবানীর জন্য। কোরবানির জন্য মানুষ ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকার মধ্যে গরু কিনতে পছন্দ করছেন। হাট কর্তৃপক্ষ জানান, গরুর হাটের বেচাকেনা অবিরামভাবে চলবে চাঁদ রাত পর্যন্ত চলবে।
গরু বিক্রেতা আশরাফ আলী বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর গরুর দাম অনেক কম। কুড়া ভুষি ও অন্যান্য খরচ করে গরু পালন করে বিক্রি করে আমাদের তেমন লাভ হয় নি। আমি ইছাপুরা হাটে চারটি গরু নিয়ে আসছি। একটি গরু ৮২ হাজার টাকা বিক্রি করলাম। তবে এ গরুটি বাড়ীতে ৯০ হাজার টাকা দাম করেছিল।
ক্রেতা মাজহারুল মীর বলেন, গরুর দাম মোটামুটি আছে। আমি ৮২ হাজার টাকা দিয়ে একটি ষার গরু কিনেছি।
সিরাজদিখান থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফরিদ উদ্দিন বলেন, উপজেলার সবকটি পশুর হাটেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে পুলিশ নিয়োজিত আছে এবং তারা হাটের আশা যাওয়ার মাধ্যমে ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের নিরাপত্তা দিচ্ছে। আশা রাখছি আইনশৃঙ্খলার কোন অবনতি হবেন। মানুষ নিশ্চিন্তায় কোরবানীর পশু ক্রয় বিক্রয় করতে পারবেন।

 

 

 

 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: