
ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে গ্যাসসংকট ও ঘন ঘন লোডশেডিং চলছে। চট্টগ্রামে বাসাবাড়িতে চুলা জ্বলছে না। ঢাকায় গ্যাস থাকলেও চাপ অনেক কম। এক ঘণ্টার রান্না তিন-চার ঘণ্টায়ও হচ্ছে না। অনেকে হোটেল-রেস্তোরাঁ থেকে খাবার কিনে খাচ্ছেন। কেউ কেউ বিকল্প জ্বালানি ব্যবহার করছেন। গ্যাসসংকটে শিল্পের পাশাপাশি পরিবহন খাতও ধুঁকছে। চট্টগ্রামে গণপরিবহনের সংকট চলছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গতকাল সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের ওই রকম কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের মধ্যে একটি টার্মিনাল সরানো গেছে। আরেকটি রয়ে গেছে। যেটা রয়ে গেছে, সেটি দিয়ে আমরা দু-এক দিনের মধ্যে গ্যাস সরবরাহ করতে পারব। যেটা খুলে গেছে, সেটি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে ১০ থেকে ১২ দিন সময় লাগতে পারে। যার কারণে ৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের ঘাটতি থাকবে। এখনকার পরিস্থিতি থাকবে না, উন্নতি ঘটবে। তবে কিছু কিছু জায়গায় প্রভাব থাকবে। সেটা খুব বেশি না।’
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: