
মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মসজিদ কম্পেক্স মাদ্রাসায় হিফজ সমাপনি ছাত্র দের পাগড়ি প্রদান -


তারপর আছে চির শান্তিময় জায়গা নয়নাভিরাম সুন্দর মসজিদ এটিযেন এককালের দুর্গন্ধময় জায়গাটি কে রুপান্তর করেছ পূন্য কামানোর জন্য।আর যায়গা টি বরাদ্দ দিয়েছিল অবিভক্ত ঢাকার প্রথম মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, হয়েছে বিশাল মসজিদ শত শত লোক ব্যাস্ততম এই যায় গায় তার স্রষ্টার কাছে হাজিরা দেয় একসাথে, কথায় আছে বাপ কা বেটা, বাবা অবিভক্ত ঢাকার প্রথম মেয়র তার ছেলে মোহাম্নদ ছাঈদ খোকন দক্ষিন ঢাকার নির্বাচিত ঢাকার প্রথম মেয়র বাবার দান কে করল গৌরবান্বিত, এর আগে তিনি বরাবরই মৌখিক সৃকিতি দিয়ে এসে ছিল আজকে তা লিখিত আাকারে তার সাক্ষরিত বানী হাজারো মুসলিম জনতার সামনে গুলিস্তান সেন্ট্রাল মসজিদ এর মিম্বারে দারিয়ে পাঠ করে উচ্ছাসিত করলো সবাইকে, মাননীয় মেয়র মহাদয়ের আজকের এ মহতি অনুসঠাননের প্রধান অতিথি হিসাবে থাকার কথা ছিলো, বিশেষ কারনে উপ্সিত থাকতে না পারায় প্রথমে সকলের কাছে ক্ষমা প্রাথনা করেন জনসংযোগ কর্মকতা হাবিবুর রহমান সুমন, সুমন বলেন আমি মাননীয় মেয়র মহোদয় এর বানি আপনাদের নিকট পৌছে দিতে এসে মেয়র মহোদয় তার পিতার জন্য দোয়া চেয়েছেন এবং এ জায়গা তার বাবা দেওয়ার কারনে তিনও গর্বিত এবং ধারাবাহীকতার সহিত হাফেজ বের হওয়ার জন্য তিনি মসজি মাদ্রাসা র শিক্ষক এবং ছাত্রদের অভিনন্দন যানান, এবং এ অর্থ বছর মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মসজিদ মাদ্রাসা কম্পলেক্স ঢাকা শহরের অন্যতম মসজিদ মাদ্রাসা নিরমান কাজ সম্পন করার ওয়াদা করেন, প্রধান বক্তা মুফতি আতাউর রহমান সাহেব মেয়র পরিবারের অনেক প্রসংসা করেন,তিনি বলেন হানিফ সাহেব কে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে চিনি, মসজিদ, মাদ্রাসার প্রতি তার খুব দরদ ছিলো, মাসাআল্লাহ্ তার ছেলে কে বাপের মতো খেদমত করতে দেখে খুব ভালে লাগলো আললাহ হানিফ সাহেব কে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক এবং সাঈদ খোকন কে নেক হায়াত দান করুক, যাতে করে তারদারা ইসলাম এর প্রচার ও প্রসার লাভ এবং মসজিদ, মাদ্রাসা র উন্নতি সাধিত হয়,
তারপর মুসল্লি কমিটি, অভিভাবক, শিক্ষকদের সামনে কুরানুল কারিম হেফজ সমাপ্ত করা ছাত্রদের পাগড়ী পরিয়ে দেন মুফতি আতাউর রাহমান সাহেব, পরে উপ্সিতসবাই কে তেহারী খাওয়ানোর পর অনুসটঠান শেষ হয়, পরে মেয়র মহোদয় এর জনসংযোগ করমকতা হাবিবুল ইসলাম সুমন, ও মুফতি আতাউর রহমান কে মসজিদের অজুখানা,এবং মাদ্রাসা ঘুরিয়ে দেখান মসজিদ এর ইদ্রিস মোললা ও মাওলানা মুজামমিল,সুমন ওজুখানার অপ্রতুলতা ও মাদ্রাসা আধাপাকা বাসস্থান এর করুন অবস্তা দেখে দুখ প্রকাশ করেন মেয়র কে বলে যথা শিঘ্র সমস্যা সমাধানের কথ দেন, এবং মুফতি আতাউর সাহেব আল্লাহ্ কাছে সাহায্য চেয়ে কান্নাকাটি করেন জাতে মাদ্রাসা ছাত্র দের দুক্ষ কস্থ তাড়াতাড়ি দূর হয়
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: