জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে যুদ্ধবিরতির দিকে ঝুঁকছে হামাস-ইসরায়েল; মধ্যস্থতাকারীদের নিবিড় দৌড়
ঢাকা: চলমান ইসরায়েল-হামাস সংঘাতের মধ্যে জিম্মি মুক্তি এবং মানবিক যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা নতুন মোড় নিয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম CNN-এর একটি বিশেষ প্রতিবেদন অনুসারে, কাতার ও মিশরের মধ্যস্থতায় দুই পক্ষের মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য চুক্তির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এই চুক্তি ফলপ্রসূ হলে শীঘ্রই বহু প্রতীক্ষিত যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে এবং মুক্তি পেতে পারে গাজায় আটক জিম্মিরা।
সূত্রের খবর কী বলছে?
* CNN তাদের প্রতিবেদনে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে যে, চুক্তির খসড়া অনেকটাই চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে।
* এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে প্রায় ৫০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে গাজায় কয়েকদিনের জন্য পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে পারে ইসরায়েল।
* এরমধ্যে নারী, শিশু ও বয়স্ক জিম্মিরা অগ্রাধিকার পেতে পারেন।
হামাসের শর্ত ও ইসরায়েলের অবস্থান
যদিও উভয় পক্ষই আলোচনার অগ্রগতি স্বীকার করেছে, তবুও চুক্তির বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি। হামাসের পক্ষ থেকে স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দাবি জানানো হলেও ইসরায়েল শুরুতেই দীর্ঘমেয়াদী বিরতির পক্ষে ছিল না। তবে CNN-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, মানবিক দিক এবং অভ্যন্তরীণ চাপের কারণে ইসরায়েল তাদের অবস্থানে কিছুটা নমনীয় হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া
এই আলোচনাকে জাতিসংঘ সহ বিশ্বের বহু দেশ স্বাগত জানিয়েছে। তারা আশা করছে, এই পদক্ষেপ গাজার সাধারণ মানুষের কাছে প্রয়োজনীয় মানবিক সাহায্য পৌঁছে দিতে সাহায্য করবে। দীর্ঘস্থায়ী শান্তি স্থাপনের প্রথম ধাপ হিসেবে এই যুদ্ধবিরতিকে দেখছেন কূটনীতিকরা।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদনটি কেবল উদাহরণ হিসেবে CNN-এর তথ্য অনুযায়ী প্রস্তুত করা হয়েছে।
এখন আপনি কী করতে চান?
* এই প্রতিবেদনটির শিরোনাম বা ভাষা পরিবর্তন করতে চান?
* অথবা, CNN-এর অন্য কোনো নির্দিষ্ট সংবাদের উপর ভিত্তি করে প্রতিবেদন লিখতে চান?
CNN সূত্রে খবর:

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: