
এই প্রাক-বাজেট আলোচনায় বাংলাদেশ থেকে বিড়ি বিলুপ্তির আকাঙক্ষার কথাও জানান অর্থমন্ত্রী মুহিত।
তিনি বলেন, “আমি চাই আগামী দুই বছরের মধ্যে দেশে বিড়ি থাকবে না। কিন্তু পারব কি না, জানি না ডাউট আছে।”
কেন বিড়ি শিল্পের বিলুপ্তি চান- তার ব্যাখ্যায় মুহিত বলেন, “এখন বিড়ি ইজ অ্যা ডেড ইন্ডাস্ট্রি এবং এটা ফাঁকিবাজি ইন্ডাস্ট্রি। এখন যারা সিগারেট প্রডিউস করে, তারা বিড়ি প্রডিউস করে। দে চিট দি গভর্নমেন্ট। “বিড়িতে অতিরিক্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে। তাই জনস্বাস্থ্যের দৃষ্টিকোণ থেকে বিড়ি দেশ থেকে বিতাড়িত হওয়া উচিৎ।”
অধূমপায়ী মুহিতের বিড়ির ক্ষেত্রে নিজের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সংসদ সদস্যদেরও অন্তরায় হিসেবে দেখছেন।
“প্রেসার গ্রুপ রয়েছে। যেমন এমপিদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি বিড়ি সাপোর্ট করে। কী কারণে করে আই ডোন্ট নো।”
শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এই প্রাক-বাজেট আলোচনা হয়।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: