আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আবদুল জলিলের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৩ সালের ৬ মার্চ মৃত্যুবরণ করেন বরেণ্য এই রাজনীতিবিদ। তার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ ঢাকা ও নওগাঁয় নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। পারিবারিকভাবে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
আবদুল জলিল ১৯৩৯ সালের ২১ জানুয়ারি নওগাঁ শহরের চকপ্রাণ মহল্লায় জন্মগ্রহণ করেন। মরহুম ফয়েজ উদ্দিন আহমেদের
একমাত্র ছেলে তিনি। ১৯৬৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ অনার্স ও ১৯৬৪ সালে এমএ ডিগ্রি লাভ
করেন। ১৯৬৫ সালে বিলেতে ব্যারিস্টারি
পড়তে যান তিনি। ১৯৬৯ সালেই দেশে ফিরে আসেন। এর পর বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে নওগাঁর জনগণকে সংগঠিত করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। স্বাধীনতার পর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
রাজনৈতিক জীবনে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন আবদুল জলিল। তিনি আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছাড়াও ২০০২ সালে জাতীয় কাউন্সিলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। চারবারের নির্বাচিত এই সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ সরকারের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের শেষদিকে এক বছরের বেশি সময় বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
আবদুল জলিল ১৯৩৯ সালের ২১ জানুয়ারি নওগাঁ শহরের চকপ্রাণ মহল্লায় জন্মগ্রহণ করেন। মরহুম ফয়েজ উদ্দিন আহমেদের
একমাত্র ছেলে তিনি। ১৯৬৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ অনার্স ও ১৯৬৪ সালে এমএ ডিগ্রি লাভ
করেন। ১৯৬৫ সালে বিলেতে ব্যারিস্টারি
পড়তে যান তিনি। ১৯৬৯ সালেই দেশে ফিরে আসেন। এর পর বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে নওগাঁর জনগণকে সংগঠিত করে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। স্বাধীনতার পর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
রাজনৈতিক জীবনে ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন আবদুল জলিল। তিনি আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছাড়াও ২০০২ সালে জাতীয় কাউন্সিলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। চারবারের নির্বাচিত এই সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ সরকারের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের শেষদিকে এক বছরের বেশি সময় বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: