ঢাকা | শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

শেখ হাসিনার নির্দেশে পরিবেশ সুরক্ষায় যুবলীগ সর্বদা মাঠে থাকবেঃ পরশ

odhikarpatra | প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২২ ০৭:৫৭

odhikarpatra
প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২২ ০৭:৫৭

আজ ২০ জুন, (২০২২), সকাল ১০টায়, প্লাটিনাম পার্ক, হাতিরঝিল (পুলিশ প্লাজার পিছনে) রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা’র নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন করেন-যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলী'র সদস্য আলহাজ্ব এ কে এম রহমত উল্লাহ এমপি। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন। সঞ্চালনা করেন-যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

উদ্বোধকের বক্তব্যে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন-গত ৫ জুন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও ‘জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ২০২২’ উদ্বোধন করেছেন। সুতরাং এটা শুধু একটা কর্মসূচি না, এটা বৃক্ষরোপণ অভিযান। আজকের এই উদ্বোধন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যুবলীগের নেতা-কর্মীরা প্রতিটি ওয়ার্ড/ইউনিয়ন/পৌরসভা/উপজেলা/জেলা ও মহানগরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে। ইতোমধ্যে যুবলীগের অনেক শাখা বৃক্ষরোপণ শুরু করে দিয়েছে সপ্রনদিতভাবে। আমি তাদেরকে সাধুবাদ জানাই। এখনি বৃক্ষরোপণের উপযুক্ত সময় আষাঢ়, শ্রবণ এবং ভাদ্র। তবে এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশে পরিবেশ সুরক্ষায় যুবলীগ সর্বদা মাঠে থাকবে। আগামী প্রজন্মের টেকসই বাংলাদশে এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য বৃক্ষরোপণ, তথা উন্নত প্রাকৃতির পরিবেশের কোন বিকল্প নাই। গত বছর প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে আমরা প্রায় ১ কোটি বৃক্ষরোপণ করে প্রশংসার দাবিদার হয়েছিলাম। ১ম ১৫ দিনেই আমরা প্রায় ৩ লক্ষ বৃক্ষরোপণ করেছিলাম। এবারও আমরা প্রতি ১৫ দিন অন্তর কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে হাল নাগাদ নেয়া হবে কয়টি বৃক্ষ আমরা লাগালাম। সুতরাং আপনারা আমাদের পরিসংখ্যান ও তথ্য দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করবেন বলে বিশ্বাস করি। এবারও আমরা যদি সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখি তাহলে আমরা একদিকে দেশকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করতে পারব, বঙ্গবন্ধুকন্যার বৃক্ষরোপণ অভিযানকে সফল করতে পারব এবং আগামীর প্রজন্মের জন্যও সুজলা সফলা প্রাকৃতিক পরিবেশ রেখে যেতে পারব।

সিলেট বিভাগসহ নেত্রকোণা ও অন্যান্য জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের প্রতি সমবেদনা এবং বন্যার্ত মানুষেল সাহায্য করতে যেয়ে নিহত সিলেট মহানগর যুবলীগ নেতা টিটু চৌধুরী এবং নেত্রকোণা কেন্দুয়া উপজেলা যুবলীগ নেতা আবির আহমেদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন-সরকারের সংশ্লিষ্ট সব বিভাগ ও প্রতিষ্ঠানকে একযোগে কাজ করতে হবে। যেটা সরকার করছে, কিন্তু এগিয়ে আসতে হবে সকল রাজনৈতিক দলগুলির এবং জনপ্রতিনিধিদের। আমরা যুবলীগের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের বন্যার ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। আপনারা জানেন আমাদের সিলেট, সিলেট মহানগর, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোণা যুবলীগের বিভিন্ন শাখা এই ত্রাণ কার্যক্রমে ঝাঁপিয়ে পরেছে। আমাদের একাধিক নেতাকর্মী ইতোমধ্যে বন্যায় আটকে পরা মানুষকে রক্ষা করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছে। এ মুহূর্তে প্রধান করণীয় হলো বিপন্ন মানুষগুলোকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশ সেনা বাহিনী এ ক্ষেত্রে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে, যেটা সত্যি প্রশংসনীয়। উদ্ধার কর্মসূচির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ত্রাণ সামগ্রীও পৌঁছাতে হবে বন্যা কবলিত এলাকায়। যেসব স্থানে রান্নার সুযোগ থাকবে না, সেসব স্থানে শুকনো খাবার সরবরাহ করতে হবে।

তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন-বৈশ্বিক উষ্ণতা ও জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের ও আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটা বিরাট হুমকি। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা আমাদের সবার জন্য একটা বিরাট প্রতিবন্ধকতা। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশব্যাপী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের অন্তত একটি করে ফলজ, বনজ ও ঔষধি বৃক্ষরোপণের আহ্বান জানাচ্ছি। বৃক্ষ শুধু আমাদের পুষ্টিই প্রদান করবেনা, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিও আনয়ণ করবে। বৃক্ষ শুধু পরিবেশকেই রক্ষা করে না; এটা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখে। গাছ এই দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ। যে সম্পদ রক্ষা করা আমাদের সকলের কর্তব্য। এই সম্পদের ক্রমবর্ধমান ঘাটতি পূরণের জন্য লাগামহীন বৃক্ষনিধন বন্ধ করা দরকার। পাশাপাশি বৃক্ষরোপণ জোরদার করার প্রতি আমাদের সচেতন হওয়া উচিত। আসুন গাছ লাগাই, পরিবেশ বাঁচাই-এ স্লোগানকে যদি আমরা মিলিতভাবে গ্রহণ করি ও কাজে লাগাই, তাহলে আমাদের বৃক্ষসম্পদ বৃদ্ধি পাবে এবং পরিবেশও সুন্দর হবে। এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিতে হবে। নামকাওয়াস্তে দায়সারা ভাবে গাছ লাগাবেন না, গাছের পরিচর্যাও প্রয়োজন। এমন জায়গায় লাগাবেন না-মানুষের পথের মধ্যে-যে পরের দিন মানুষজন গাছটা তুলে ফেলবে। আমাদের জনসচেতনামুলক কাজও করতে হবে। পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষরোপণ করতে উৎসাহ দেয়ার জন্য স্ব স্ব এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থান, স্থাপনা ও সড়কগুলোতে ব্যানার ও ফেস্টুন লাগাবেন।

তিনি বিএনপি-জামাতের উদ্দেশ্যে বলেন- যা কিছু বঙ্গবন্ধুকন্যা করে যাচ্ছেন সবকিছু আমাদের নতুন প্রজন্মের উন্নত ভবিষ্যতের জন্য। একদিকে তিনি পদ্মা সেতু নির্মাণ করে যোগাযোগ এবং অবকাঠামো উন্নয়ন ক্ষেত্রে যুগান্তকারী মাইলফলক সৃষ্টি করেছেন, অদ্যদিকে তিনি পরিবেশ উন্নয়নেও সারা বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা আত্মকেন্দ্রিক, বর্তমান নির্ভর রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন না, তিনি সুদূরপ্রসারী ও সার্বজনীন রাজনীতির পথিকৃৎ। অপরদিকে তথাকথিত বিরোধী দল, বিএনপি-জামাত নেতারা তাদের সঙ্কীর্ণ এবং আত্মকেন্দ্রিক ভোগের রাজনীতি ছাড়তে পারছে না। তাই তাঁরা পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখলের রাজনীতি করে যাচ্ছে। এর আগেও তারা করোনা পরিস্থিতি নিয়ে নোংরা রাজনীতি করেছে, আমাদের গর্বের পদ্মা সেতু নিয়ে বিদেশিদের সাথে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, এখন তারা বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে বিভ্রান্তির রাজনীতিতে ব্যস্ত। বিএনপি-জামাত বন্যার্তদের পাশে না থাকলেও বন্যা নিয়ে অপরাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষের পাশে দাঁড়াবার কোন কার্যকর উদ্যোগ তাদের দেখি না। আবার আমাদের নেত্রীকে হত্যার হুমকি দেয়। জনগণের জন্য কিছু করার মুরদ নাই, আর ক্ষমতা দখল করার জন্য মরিয়া হয়ে গেছেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলী'র সদস্য আলহাজ্ব এ কে এম রহমত উল্লাহ এমপি বলেন-গুরশান, বাড্ডা, ক্যান্টনমেন্ট এই তিনটি থানার ১০ টি ওয়ার্ডে পরিবেশ সুরক্ষায় ১০ হাজার গাছ উপহার দিবো। তিনি বলেন-আমাদের এই দিকে গাছ লাগানোর প্রচুর জায়গা আছে। তিনি যুবলীগের প্রশংসা করে বলেন-আমিও এক সময় যুবলীগ করেছি, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি ভাইয়ের সাথে।

সম্মানিত অথিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বলেন-আজকে যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ সেটি আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮৩ সালের পহেলা আষাঢ় থেকে পালন করে আসছেন। তিনি বলেন-যে কোন পরিপ্রেক্ষিতেই দুর্যোগকালীন সময়ে মানুষের পাশে দাঁড়ান প্রথম কাজ। তবে বেশির ভাগ দুর্যোগে পরিবেশের দায় রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম নদী দখল, দুর্ষণ, শিল্প প্রতিষ্ঠানের বর্জ, জমিতে অতিরিক্ত সার প্রয়োগ, ইটের ভাটায় অতিরিক্ত টপসয়েলের ব্যবহার যা মাটির উর্বরতা নষ্ট করে। তিনি পতিত জমিতে বেশি বেশি বৃক্ষরোপণের পাশাপাশি বসতবাড়ি বা ছাঁদেও বাগান করার জন্য সবাইকে উদ্বুদ্ধ করেন।

তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন-যুবলীগ ইতোমধ্যে সারাদেশে মানবিক যুবলীগ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। যুবলীগ মানেই শিক্ষা-দীক্ষা একটি নতুন প্রজন্ম, যুবলীগ মানেই মানুষের পাশে দাঁড়ানো, যুবলীগ মানেই পরিবেশের সুরক্ষা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড। শেখ হাসিনার যে কোন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শক্তিশালী হাতিয়ার যুবলীগ।

যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন-মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নির্দেশে যুবলীগ প্রতিবছরই বৃক্ষরোপণ করে থাকে, তারই ধারাবাহিকতায় আষাঢ়-শ্রাবণ ও ভাদ্র মাসব্যাপী সারাদেশে বৃক্ষরোপণের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। বাড়ির আঙিনায় থেকে শুরু করে রাস্তার ধারে, পতিত জমিতে আপনারা গাছ লাগাবেন। তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন-মানুষ যখন সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যা নিয়ে শঙ্কিত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ যখন বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে ঠিক সেই মুহূর্তেই বিএনপি-জামাত বন্যার্ত মানুষের পাশে না দাঁড়িয়ে পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে, আমি আপনাদের বলতে চাই যারা এদেশকে নিয়ে, এদেশের সাধারণ মানুষকে নিয়ে, বঙ্গবন্ধুকন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। তাদের সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে হবে। তাদেরকে রাজপথে কঠোরভাবে প্রতিহত করতে হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন-যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাড. মামুনুর রশীদ, মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, ইঞ্জি. মৃনাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহম্মেদ, মোঃ আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, মুহা: বদিউল আলম, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ডা: হেলাল উদ্দিন, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, অ্যাড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ জহুরুল ইসলাম মিল্টন, অর্থ সম্পাদক মোঃ শাহাদাত হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক শাহীন মালুম, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ হারিছ মিয়া শেখ সাগর, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক অ্যাড. হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক অ্যাড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু, উপ-অর্থ সম্পাদক সরিফুল ইসলাম দুর্জয়, উপ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ আবদুর রহমান, উপ-পরিবেশ সম্পাদক সামসুল ইসলাম পাটোয়ারী, উপ-কৃষি ও সমবায় সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ গোলাম কিবরিয়া শামীম, উপ-ধর্ম সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্যসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: