
বাংলাদেশে নির্বাচন ঠেকাতে অবরোধে যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ, রেললাইন উপড়ে ফেলা ও পেট্রল বোমার ছোড়ায় হতাহত হচ্ছে মানুষ। যুক্তরাষ্ট্র এসব কর্মকাণ্ডকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধা হিসেবে বিবেচনা করে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, ‘আপনি আমাকে অব্যাহতভাবে বলতে শুনেছেন, আমরা বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাই। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্যতম উপাদান হলো সহিংসতা না হওয়া।’
বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করতে যুক্তরাষ্ট্র গত মে মাসে ভিসানীতি ঘোষণা করে। ওই নীতির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যেকোনো বাংলাদেশির মার্কিন ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারবে।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: