ঢাকা | শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

অটিজম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুরাও সমাজে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম

Admin 1 | প্রকাশিত: ২ এপ্রিল ২০১৭ ১৯:৪২

Admin 1
প্রকাশিত: ২ এপ্রিল ২০১৭ ১৯:৪২

সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় সচিব জিল্লার রহমান বলেছেন, উপযুক্ত পরিবেশ ও যতœ পেলে অটিজম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুরাও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম।
দশম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস-২০১৭ উপলক্ষে আজ অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের অংশগ্রহণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘আপন আনন্দে আঁকি’ শীর্ষক এক আর্ট ক্যাম্প অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
আগামীকাল দশম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস পালন করা হবে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘স্বকীয়তা ও আত্মপ্রত্যয়ের পথে’ ।
এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরোডিজঅর্ডার এন্ড অটিজম (ইপনা)’র উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় অনুষ্ঠিত আর্ট ক্যাম্পে ঢাকাসহ সারাদেশের বিশেষায়িত স্কুলের প্রায় দেড় শতাধিক অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু অংশগ্রহণ করে।
বিএসএমএমইউয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত কোরিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কোÑঅপারেশন এজেন্সির (কোইকার) কান্ট্রি ডিরেক্টর জো হিয়ুন গ্যিয়ু।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইপনা'র প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহীন আখতার, আর্ট ক্যাম্পের বিচারক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডীন অধ্যাপক নিসার হোসেন, কোরিয়াÑবাংলাদেশ অ্যালামনাই এসাসিয়েশনের (কেবিবিএ) প্রেসিডেন্ট মনজুর হোসেন এবং শিল্পী বিপাশা হায়াত।
জো হিউন গ্যিউ বলেন, কোইকার ২০১২ সাল থেকে অটিজম বিষয়ে ফেলোশীপ প্রদানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে আসছে। ফেলোশীপ প্রোগ্রামের আওতায় এ যাবত ৬৯ জনকে কোরিয়া প্রেরণ করা হয়েছে। প্রোগ্রামটি ২০১৮ সাল পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে।
তিনি বাংলাদেশকে অটিজম বিষয়ে দক্ষ জনবল তৈরিতে অব্যাহত সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
উপাচার্য কামরুল হাসান খান বলেন, বাংলাদেশে অটিজমের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত।
পরে, বাছাইকৃত সেরা দশ জনকে পুরস্কৃত করা হয়। এছাড়া অংশগ্রহণকারী সকল শিশুকে বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হয়।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: