গত বৃহস্পতিবার ১৪ এপ্রিল রাত ৮ টার সময় নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জ থানা এলাকায় ষষ্ঠ শ্রেণির মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রী মাদ্রাসার সামনের দোকান থেকে পণ্য কিনতে গেলে স্থানীয় হাসান মিয়ার ছেলে জহির হোসেন পলটু ও তার সহযোগী একই এলাকার সিরাজুল ইসলাম এর ছেলে মুন্না, আবুল ছেলে অনীক,শাহীনের ছেলে সাকিব,আবুল হোসেনের ছেলে ওসমান সহ পাঁচ জন, তাদের আনুমানিক বয়স ২০-২২ বছরের মধ্যে। তারা জোরপূর্বক ও শিক্ষার্থীকে ধরে স্থানীয় বালুর চরে নিয়ে গিয় জোর পূর্বক পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এক পর্যায় মেয়েটি গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় দেখে মেয়েটি ওখানে ফেলে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন মেয়েটিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল ভর্তি করে।
শিক্ষার্থীর অবস্থা আশংকাজনক। হাসপাতালে ভর্তি করেই ১৫ ই এপ্রিল শুক্রবার শিক্ষার্থীর বড় ভাই বাদী হয়ে রুপগঞ্জ থানায় পাঁচজনকে আসামী করে মামলা করেন।
শনিবার ১৬ এপ্রিল রুপগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হুময়ুন কবির কয়েত পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রধান আসামি হাসান মিয়ার ছেলে জহির হোসেন পলটু ব্যাতিত বাকি আসামিদের ধরতে সফল হয়। তিনি জানান, খুব শীঘ্রই প্রধান আসামি পলটুকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে। এমন ন্যাক্কার জনক ঘটনায় এলাকা ক্ষুব্ধ তারা অতি সত্তর প্রধান আসামি পলটু কে গ্রেফতার করে দোষী ব্যক্তিদের সর্বচ্চো শাস্তি মৃত্যুদণ্ড আসা করেন।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: