ঢাকা | শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২

ইসমাঈল চৌধুরী সম্রাট এর শারিরিক সুস্থতার জন্য মিলাদ ও দোয়া মাহফিল

Mahbubur Rohman Polash | প্রকাশিত: ৭ নভেম্বর ২০১৭ ১৮:৫০

Mahbubur Rohman Polash
প্রকাশিত: ৭ নভেম্বর ২০১৭ ১৮:৫০

 

 

 



বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এর সুস্থ্যতা কামনা করে গতকাল  রোজঃ সোমবার বাদ আসর বাংলাদেশ আওয়ামী - যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওমর ফারূক চৌধুরী , ঢাকা মহানর দক্ষিণ শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাঈনউদ্দিন রানার সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ এর সাধারন সম্পাদক মোঃ হারুনুর রশীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য কাজী আনিসুর রহমান, মিজানুল ইসলাম মিজু, শ্যামল কুমার রায়, মিজানুর রহমান, কার্যনির্বাহী সদস্য রওশন জামির রানা, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি বায়জিত আহম্মেদ খান, যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সহ-সভাপতি সৌরহাব হোসেন স্বপন, সারোয়ার হোসেন মনা, আনোয়ার ইকবাল সেন্টু, হারুনুর রশিদ, নাজমুল হোসেন টুটুল, জাফর আহম্মেদ রানা, ওমর ফারুক । বক্তারা ইসমাঈল চৗধুরী সম্রাট এর আসু রোগ মুক্তির জন্য প্রতিটি মসজিদে দোয়া করানোর জন্য কর্মিদের অনুরোধ করেন ।প্রধান অথিতির বক্তোব্যে যুবলীগের চেয়ারম্যান বলেন ..


২০১১ সালের অক্টোবর মাসেও রোড - শো  করেছিলেন আবার ২০১৭ সালেও রোড মার্চ রোড ক্যু করলেন বিএনপি। 
নির্বাচন আর রোহিঙ্গাকে এক সঙ্গে মেলানোর কোন যুক্তি নেই। রোহিঙ্গা শিবির পর্যন্ত গেলেন গাড়িবহর নিয়ে পথে পথে লোক জড়ো হলো। কিন্তু তাদের ব্যানারে দেখা গেল তারা সকলে মনোনয়ন প্রত্যাশী। মনোনয়ন প্রত্যাশীরা পথে পথে কর্মী সমাবেশ করলেন। রোহিঙ্গা সমস্যার নিয়ে ১টি ব্যানার বা ফেষ্টুন দেখা গেল না। এমনকি পথে পথে নেত্রীর সঙ্গে রিলিফ নিয়েও এগিয়ে এলেন না কেউ। ধন্যবাদ জনাব উখিয়ার নেতাদের স্মাটনেসকে উখিয়ার নেতারা বিএনপি কে চিনতে পেরেছেন। বেগম - জিয়া কোলে নেবেন তাই নতুন জামা কাপড় পরিয়ে একটি শিশুকে আগে থেকে ঠিক করে রেখেছিলেন। বেগম জিয়া কোলে নিলেন। বিএনপি জিয়া সুন্দর হাসি মুখ করে আদর করলেন। বেগম জিয়ার হাসিমুখ ধেখে নেতাকর্মীরা সকলে হাসিতে স্বচ্ছল হয়ে উঠেছে। সে কি হাসি! যেন তাদের ঘরে একটি নবজাতক এসেছে। সকলে ভুলে গেলেন এরা ক্যাম্পের শিশু। নির্যাতিত শুধু নয়। দেশহারা মানুষ। সত্যর ঝঁকি নিয়ে আজও বেঁছে আছে। একটি পথহারা দেশহারা মা হারা শিশুকে নিয়ে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, শেখ রেহানার পুত্রবধু গিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা ওই বেদনার্ত মুখ দেখে গার্ডিয়ান তাকে মাদার অব হিউমিনিটি (মানবতার জননী) বলে আখ্যায়িত করেছে। আর বেগম জিয়া কিছু ক্ষনের জন্য হলেও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের তার নেতাদের হাসির বন্যা এনেছিল, এ জন্য তাকে আনন্দ ময়ী নেতী হেসেব আখ্যায়িত করা হোক। 


৪৭ বছর পর ৭ ই মার্চের ভাষন বিশ্ব ঐহিহ্য বা গ্লোবাল হেরিটেজ ৭ মার্চের ভাষন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রেরনা। ৭ ইমার্চের ভাষন সব ধরনের অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে বজ্রতুল্য ঘোষনা। ৭ ই মার্চের ভাষন এখন বিশ্বসম্পদ। দুনিয়া ব্যাপী গবেষনা হবে। তরুন সমাজের জ্ঞানান্বেষনের মনে স্থান পাবে। পৃথিবীর মানুষের তথ্য ভিত্তিক ঐতিহ্যের মর্যাদার লাভ কর। ৭ মার্চের ভাষন আন্দোলিত করার ভাষন অনেক নেতাই দিতে পারেন কিন্তু ভাসনের প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের নজির বিরল। ৭ই মার্চের ভাষন অলিখিত সম্পূর্ন এক্সটেম্পোর একটি ভাষন। পৃথিবীর প্রত্যাশিত ভাষন। ৭ ই মার্চের ভাষন নিরস্ত্র জাতিকে স্বাধীনতার জন্য উদ্বুদ্ধ করা। মাত্র ১৯ মিনিটের ১০৯৫ শব্দের একটি ভাষণ রচনা করল নতুন ইতিহাস। একটিমাত্র ভাষন নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র জাতিতে পরিনত করল। অমর কবিতা হয়ে ছড়িয়ে পড়ল সারাবিশ্বে। পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ন দালিলিক ঐতিহ্য হল। আসলে বুকে জমা কথা গুলোই বলেছিলেন মুজিব। এ ক্ষেত্রে তাঁকে নিজের ওপর ভরসা রাখার পরামর্শ দিয়েছিলেন প্রিয়তম পত্নী ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। আজ ৪৭ বছর পর তা হয়ে ওঠে সমগ্র দেশ ও জাতির গৌরবের সম্পদ।
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কো বিশ্ব ইতিহাসের প্রামান্য দলিল হিসেবে গ্রহন করল। জাতির এই আনন্দ ক্ষনে আমরা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সেই ভাষনের  স্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।

দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান।

 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: