
গতকাল ২৪ই ডিসেম্বর ২০১৭ইং রবিবার বেলা ১১টায় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ যশোর জেলা শাখার উদ্যোগে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার যশোর শামসুল হুদা ষ্টেডিয়ামে জনসভা সফল করার লক্ষে খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিভাগীয় প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথি যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন- বিএনপি বড় দল হলেও, দলটি পরিচালনা করে জামাত শিবির। তাদের টার্গেট রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে হত্যা করা। সময়ের মাপে ক্রমাগত প্রজ্ঞা ও কাজের দূরদর্শী হয়ে ওঠা এক নেত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। গণতন্ত্র উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার পথে প্রধান সম্পদ রাষ্ট্র নায়ক শেখ হাসিনার বিশ্বশান্তির দর্শন “জনগনের ক্ষমতায়ন”। তাই আজ বাংলাদেশ খাদ্য আমদানির দেশ নয় খাদ্য রপ্তানীর দেশ। বাংলাদেশের চাউল রপ্তানী হয়, রপ্তানী হয় চিনি, ঔষুদ, ফলমূল, সবজি, মাছ সহ নারীর চুল ও রপ্তানী হয়। এমনকি বিশ্বের কারখানা হবে দক্ষিন এশিয়ার এই বাংলাদেশ।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমৃদ্ধ একটি মননশীল যুবশক্তি সৃষ্টির উদ্যেশে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে শেখ মনি স্বাধীনতার এক বছর পর যুবলীগ গঠন করেন। শেখ মনি ছিলেন চিন্তাশীল লেখক ও দার্শনিক। তিনি কখনও এমপি বা মন্ত্রী হতে চান নাই। তাই বঙ্গবন্ধু শেখ মনিকে যুবলীগের চেয়ারম্যান বানিয়েছেন। কারন বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের পুনর্গঠনে যুব সমাজ কে কাজে লাগাতে। কালের পরিক্রমায় সেই যুবলীগ এখন রাষ্ট্রনয়ক শেখ হাসিনার দর্শন জনগণের ক্ষমতায়ন বাস্তবায়নে প্রধান শক্তি।
অক্সফোর্ড ইউনিভারসিটি থেকে শুরু করে বিশ্বের ১৫/২০ টা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে নিয়ে গবেষণা করছে কারন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জনগণের ক্ষমতায়ন এর জন্য বাংলাদেশ আজ বিশ্ব সমাজে অন্যন্য উচ্চতায় উঠে গেছে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহা সড়কে বর্তমান বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।
জাতি হিসেবে আমাদের সৌভাগ্য রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার মত নেত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আজ সারাবিশ্বে যে নেতার নাম সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে তিনি হলেন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। কারন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা বিশ্বের তৃতীয় সৎ সরকার প্রধান, বিশ্বের ৪র্থ পরিশ্রমী সরকার প্রধান, বিশ্বের ২য় স্বপ্নবাজ সরকার প্রধান।
রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা তাঁর সততা, স্বপ্ন, দক্ষতা আর পরিশ্রম দিয়ে বাংলাদেশ কে উন্নয়নের চরম শিখরে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টার
জন্য সারা বিশ্বে সমাদৃত হচ্ছেন। অন্য দিকে খালেদা জিয়া ও তার সন্তান তারেক জিয়া সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকতা ও দুর্নীতির জন্য সারা বিশ্বে নিন্দিত হচ্ছেন। আজ গলি গলি মে শোর হ্যায় খালেদা জিয়া চোর হ্যায়, গলি গলি মে শোর হ্যায় তারেক বেটা চোর হ্যায়।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: