ঢাকা | শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১
"যুববন্ধু" র মনের আশা আল্লাহ পূরন করুক হুইলচেয়ারেে বসা ইয়াসিন আলীর দোয়া

কাকারাইলের যুব জাগরণ অফিস এখন পরিতৃপ্ত করে রাতের খাবার যায়গায় পরিণত হয়ছে

Mahbubur Rohman Polash | প্রকাশিত: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৯:৫৩

Mahbubur Rohman Polash
প্রকাশিত: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৯:৫৩

কাকরাইলের যুব জাগরনের অফিসের সামনের জায়গা হয়েছে অভূক্ত মানুষের তৃপ্তি সহকারে একবেলা খাওয়ার জায়গা, ইয়াসিন মিয়া এসেছে হুইলচেয়ার করে যুব বন্ধুর সেচ্ছাসেবীরা খাবারের থালায়, গরুর মাংস, সবজি, এবং ডাল দিয়ে তার হাতে তুলে দিল, বৃদ্ধ, পংগু ইয়াসিন মিয়ার খুশিতে চোখ দুটি ছলছল করে উঠলো বল্লো, সম্রাট বাবাকে আল্লাহ, হয়াত দান করুক, তার মনের বাসনা পুরন করুক, সামনে গিয়ে জিগ্যেস করলাম কাকা কোথা হতে এসেছেন, মোহাম্মদ পুর থেকে বাবা, জানতে চাইলাম কিভাবে জানলেন এখানে খাওয়ানো হয়, বল্লো মগবাজার আমার এক আত্মীয় থাকে আমাকে বলেছিল অনেক আগেই, যে এখানে নাকি "যুব বন্ধু" সম্রাট নামে এক মহামানব তৃপ্তি সহকারে গরিব দুখিরে রাতের খাবার খেতে দেয়। আমও ভেবে ছিলাম কি আর খাওয়াবে গরিবদের কি কেউ ভালোভাবে খেতে দেয়, কিন্তু এতদিন না এসে ভূল করেছি, এত ভালো খাবার আমি আগে কখনো খাইনি, পেট শান্তি, আত্মা শান্তি, আল্লাহ সম্রাট বাবাজি কেও শান্তিতে রাখুক, তার কথা শেষ হতে না হতেই, এক মহিলার কন্ঠ ভেসে আসলো ও ভাই ও ভাই সম্রাট বাবায় আমাদের জাখাওয়াচছে আমাকে আমার বাবা, মা, জামাই ও খাওয়ায় নি, জিগ্যেস করলাম কোথা হতে এসেছেন আপনি বললে আমি মধু বাগ থাকি, জোসনা আমার নাম, সম্রাট বাবারে ভোট দিমু মগ বাজারের ভোটার আমি জিগ্যেস করলাম কিসের ভোট, আমার কথা মনে হয় কানে জায়নি তার, লাগে জিবন দিমু তবু সম্রাট বাবাজিকে এমপি বানামুই, জানতে চাইলাম সম্রাট ভাই এজন্য খাওয়াচ্ছেন সে কেন সে সব সময় আমাদের পাশে থাকে, সুখে দূখে জখন তার কাছে আসি তার ভালোবাসা পাই, এখন আমাদের এখানে কোন এমপি আছে আমি জানি না, সম্রাট বাবাই আমাদের এম পি, হে না দারালে আমারা তাকে জোর করে খারাপ করা মু, কাফনের কাপড় পরা রাস্তায় থাকুম আমি আমার মতো এমন হাজার লোক আছে জারা সম্রাট বাবার জন্য জিবন দিতে পারে তার এ কথার সাথে উপস্থিত সকলই বললো এবার সম্রাট ভাইকে আমরা এম পি, সকলের আবেগ দেখে আমি আশচর্য হলাম, মানুষের জন্য মানুষের এমন সার্থহীন ভালোবাসা দেখে।
যে মহান ব্যাক্তির উদ্যোগে এমন একটি মহৎ কাজ হাজারো মানুষ একনাগাড়ে তিন মাস ধরে তৃপ্তির সাথে রাতের খাবার খাচ্ছে, গেলাম তার কাছে গিয়ে দেখলাম তার রুমে বসে সি সি ক্যামেরায় পুরো খাবারের বিষয়টি মনিটরিং করছে,গিয়ে সালাম দিয়ে পরিচয় দিলাম, এত বর মানুষ এত নরম ব্যাবহার আমাকে বসতে বল্লো তার পিয়ন কে বললো নাস্তা দিতে, আমি তাকে তার এই মহান কাজের জন্য ধন্যবাদ দিত ই সে জিগ্যেস করলেন সবাই খাবার পাচ্ছে তো সাংবাদিক সাহেব ঠিক মতো দেখেছেন, আমি বল্লাম, ভাই আমি অনেক খাবারের অনুসঠান দেখেছি কিন্ত এমন সুশৃংখল এবং মানুষের মধ্যে এমন সতস্ফুর্তা কোথাও দেখিনি, একথা শোনার পর তার মুখে প্রশান্তির ভাব দেখলাম, তার কাছে জানতে চাইলাম, ঢাকা ০৮ এর জনগণ তো আপনাকে সাংসদ সদস্য হিসাবে দেখতে চায়, এমনকি এখানে এসেও জোসনা ও তার সাথের লোকজনের আবেগ এর কথা বলে এ ব্যাপারে জানতে চাইলাম তার কাছে, জবাবে " যুব বন্ধু " বল্লো আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় আমার প্রনের নেত্রী কি বল্লো বা চাইলো, বাংলাদেশের সব মানুষ ও যদি আমাকে এম পি হিসাবে চায় আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি না চায় তবে আমার কাছে নেএীর চাওয়াটাকে বেশি গুরুত্ব পূর্ণ বলে মনে হবে, মানুষ আমাকে ভালোবাসে এটা মহান আল্লাহর রহমত, তারা তাদের আবেগ দিয়ে অনেক কিছুই ভাবতে পারে, আমার কাছে আমার নেএীর চাওয়াটা গুরুতপূর্ন বেশি, পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বিচক্ষন প্রধানমন্ত্রী আমর প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা, তার বিসশস্ত কর্মী হতে পারাটা আমার কাছে গর্বের বিষয়, এবং আওয়ামী লীগ কে এবারও রাস্ত্র ক্ষমতায় বসিয়ে শেখ হাসিনাকে আবারো প্রধানমন্ত্রী করা দেশের প্রয়োজনে দরকার বেশী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে যেখানে যে কাজ দিবে সেই কাজ আমি নিসঠার সাথে কারার, চেস্টা করবো,
যুব বন্ধু ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এর মতো মহান নেতার মুখেই মানায়, তার নেএীর প্রতি আনুগত্যতা, এমন একটা নির্লোভ,লোক এই সোনার বাংলার খুব বেশী প্রয়োজন



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: