রাত আনুমানিক ১০টা - কাকরাইল রাজমনি সিনেমা হলের সামন দিয়ে যাওয়ার সমায় চোখে পড়ে
বিশাল লাইন এত রাতে এত বড় লাইন দেখে কৌতুহলি মন থমকে দাড়াই, জানার ইচ্ছায় সামনে গিয়ে দেখি
যুব জাগরন অফিসের সামনে অসহায় , দরিদ্র ছিন্ন মূল, রিস্কাচালক, মানুষ গুলো আনন্দের সহিত শৃংখলার সাথে ভাত, গরুর মাংস,
সবজি নিচ্ছে এবং ডাল দিয়ে আনন্দ চিওে খাচ্ছে । মনে হচ্ছিলো রিকশা/ ভ্যান হত দরিদ্র ছিন্নমূল মানুষের বিশাল -------। আনন্দ উচ্ছাস নিশ্চয়তা সম্মিলিত মানুষদের লাইন ও শৃংখলা দেখে মনের অজান্তেই যান্তে চাইলাম কি উপলক্ষে তোমাদের খাওয়ার
আয়োজন, কোন উপলক্ষ নাই সম্রাট ভাই তিন মাস ধরে প্রতি রাতে আমাদের পেট ভরে তৃপ্তিি সহকারে খাওয়াচছে - সম স্বরে লাইন হতে ভেসে আসলো। "যুব বন্ধুর" দেওয়া খাওন আমরা পেট ভরে খাই । কৌতুহলী চোখ লাইনের শেষ
দেখার জন্য চেষ্টা করলাম কিন্ত পারলাম না, এগিয়ে দেখি সত্য বিশাল লাইন, মেইন রোডের ফুটপাত ধরে উইলস লিটল্স ফ্লাওয়ার স্কুলের ফুট ওভার ব্রিজ পর্যন্ত আনুমানিক হাজার খানেক লোকের লাইন। এত লোকের খাবার
পাওয়ার ব্যাপারটা চিন্তার কারন, তাই সামনে এগিয়ে গেলাম জানার ইচ্ছায়।
খাবার দেওয়ার দায়ীত্বে নিয়োজিত লোক গুলো অনেক ব্যাস্ত যারা প্রত্যেকে দরিদ্র লোক গুলো যেন খাবার পায় সেই চেষ্টায় ব্যস্ত । মানুষ কাজ করছে। একজনকে ডাকলাম ভাই সবাই খাবার পাবেতো ?, ইনশা আল্লাহ বলে আবার ব্যাস্ত হয়ে গেল। জানার ইচ্ছা আরো বেড়ে গেল কে এই খাবার এতদিনধরে খাওয়াচ্ছে, কেনই বা খাওয়াচ্ছে , আবার জান্তে
চাইলাম কে খাওয়াচ্ছে একসাথে সমস্বরে বলে উঠলো আমাদের সম্রাট ভাই । দেখার ইচ্ছা কোথায়
সম্রাট ভাইকে দেখলাম উপর হতে মনিটরিং এবং নির্দেশনা প্রদানে ব্যাস্ত চোখ যেন ছিন্নমূল, ক্ষুধারত মানুষে মুখের দিকে এবং লাইনের শেষ মানুষটির মুখের হাসি দেখার অপেক্ষা করছে।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি, যুব সমাজের অহংকার, জননেত্রী শেখ হাসিনা’র অস্থাভাজন “যুববন্ধু” ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট । যার বলিষ্ট নেত্রিত্বে আজ যুবলীগ সাধারন মানুষের অনেক কাছাকাছি অবস্থান করে বাংলার নিরহ মানুষে পাশে কাজ করে যাচ্ছে । গত ৩ মাস হলো এখানে এই ছিন্নমূল, রিস্কা/ ভ্যন, দিন মজুর, ভবঘুরে, মানুষদের খাওয়ার ব্যাবস্থা করেছেন তিনি। প্রথম প্রথম এই মানুষের
সংখা কম হলেও দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে এই মানুষ গুলোর সংখ্যা। কিন্তু তার মুখে যেন কোন দুশ্চিন্তার লেশ মাত্র নেই, কোথা হতে অসবে এখাবার কিভাবে চলবে এই আয়োজন জান্তে চাইলাম, উত্তর আসলো রিজিকের মালিক আল্লাহ, তিনিই ব্যাবস্থা করবেন। তার সপ্ন এই অসহায় মানুষ গুলো খাবারের অভাবে আর
বেশি দিন এখানে আসবে না । বাংলাদেশ আজ বিশ্বেও মধ্যে মাথা উচু করে দাড়িয়েছে জননেত্রীর বলিষ্ঠ নেত্রিত্বে বাংলদেশের প্রত্যেক মানুষ নিজ নিজ পরিবার সহ অনেক শান্তিতে বসবাস করছে। কিছু কিছু এলাকায় দূর্বল নেত্রিত্ব, সাধারণ মানুষের সাথে সর্ম্পকের অবনতি এবং সাধারণ মানুষের পাশে
না দাড়ানোর কারনে ছিন্নমূল মানুষের সংখ্যা বেড়েছে , এটা আমার কাছে আমার সংগঠনের কাছে পিড়া দায়ক তাই প্রধান মন্ত্রির নির্দেশ কোন মানুষ যেন খুদায় কষ্ট না পায়। সেই নির্দেশে আমার সংগঠনের এই সামান্ন প্রয়াস। এই অবহেলিত মানুষ গুলো এক বেলা ভাল ভাবে পেট পুরে ভালো খাবার খায়। ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট বলেন -সাধারণ মানুষের কাছে যুব দল যেমন আতংকের কারন ছিল, টেন্ডার
বাজি,বাসষ্ট্রান্ড গুলো দখল, চাঁদাবাজির কারনে অতিষ্ঠ ছিলো , সামান্য ওর্য়াড নেতা ওসিদের গায়ে হাত দিত , আমি বলতে পারি আমার প্রান
প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রত্যেক সদস্য তাদের কাজের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের পাশে দাড়িয়ে কাজ করছে এবং সাধারণ মানুষের আতংক যুবলীগের কর্মিরা দুর করে এক কাতারে আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জননেত্রীকে আবারো বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী হিসাবে সংসদে পাঠাবে। যুবকদের নিয়ে চিন্তা চেত, তাদের বিপদে পাশে দারানোর জন্যে যুব সমাজ আপনাকে "যুব বন্ধু" উপাধি দিয়েছে এই যুবসমাজের জন্যে আপনার চিন্তা ভাবনা কি এবং মাদক এর ক্ষেত্রে আপনার অবস্থান কি " যুব বন্ধু" বলেন আমার যুবক ভাইদের যার যার যোগ্যতা অনুযায়ী যদি কাজ করতে তবে আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, কোন যুবক বিপদ গামী হবে না, আামাদের সরকার যুব উন্নয়ন কর্মসূচী দিয়ে যুবকদের বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করছে তবে তা আরও ব্যাপক হওয়া উচি, আমাদের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর চাকরির কোন বয়স নাই যুবকের বয়স সীমাহিন এ বিষয়টি যদি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হয়, বর্তমান যুবসমাজের কোন বিশৃঙ্খলা থাকবে না, আর মাদকের বিষয়ে আমারই প্রথম এই উদ্যোগকে সমরথন জানিয়েছি আবেগ আপ্লুত হয়ে সম্রাট বলেন আমরা খুবকসঠ লাগে যার মাদকের করাল গ্রাসে পতিত হচ্ছে তারা সমাজের ই অংশ কারো ভাই, কারো সন্তান, আমি বিশ্বাস করি যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা করতে পারলে, তারা এই ঘৃণিত বস্তু দিকে আসক্ত হবেনা, "প্রতিটি যুবকের যোগ্যতা অনুযায়ী অধিকার প্রতিস্ঠিত করাই আমার একমাত্র লক্ষ্য " সারা ঢাকা বাসী এবং যুবলীগের কর্মীরা আপনাকে সংসদ সদস্য হিসাবে পেতে চায় কারণ তারা মনে করে " ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট " মহান সংসদে গিয়ে যুব সমাজের অধিকার প্রতসঠা ক্ষেত্রে অগ্রনি ভুমিকা রাখবেন এ ব্যপারে আপনার চিন্তা কি জানতে চাইলে, সম্রাট বলেন, আমার কর্মীরা আমার সম্পদ, তারা চাইতেই পারে এটা দোষের কিছুনা, শেখ হাসিনা বিশ্বের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও বিচক্ষন প্রধান মন্ত্রী ’ তিনি ভালো ভাবে জানেন কোথায় কাকে নমিনেশন দিতে হবে, সে নিয়ে আমার কোন কথা নেই। তিনি যাকে নৌকা মার্কা দিবেন তার পিছনে কাজ করতে হবে এবং আগামীতেও আবারো যোগ্য নেতৃত্ব প্রদানের মাধ্যমে এই বাংলার সাধারণ মানুষের পাশে শেখ হাসিনা কে প্রধানমন্ত্রী করতে হবে। সেই লক্ষে ইতিমধ্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুব লীগ আগামী একাদশ জাতিয় সংসদ নির্বচন সামনে রেখে, নির্বচনী কেন্দ্র ভিত্তিক "১০০" নির্বাচন পরিচালনা কমিটি করা হয়েছে। যে কমিটি ইতিমধ্যে বাংলদেশ আওয়ামী যুবলীগের সম্মানিত চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর নির্দেশনা ক্রমে কার্যক্রম শুরু করেছে। দির্ঘদিন বাংলাদেশের রাজধানীর গুরুত্ব পূর্ন একটি সংসদীয় আসনের এলাকার মানুষ বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের ছায়ায় নিচে নাই। এতে করে শোনা যায় এ এলাকার বহু ত্যাগী নেতা কর্মী সংসদ সদস্য এর সাথে দেখা করতে পারেনা,এবং তারা সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কর্মকান্দ এবং সুযোগ বঞ্চিত এ বিষয় জানতে র সং সদ সদস্য থাকলেও নিতি
বিশ্বাস এক না। তবে আমার বিশ্বাস এলাকার সাধারণ মানুষের জন্য আমরা কাজ করছি সাধারন মানুষের
অতি দ্রত কর্ম সংস্থান হবে, কর্ম পেলে মানুষ কাজ করবে তখন এই রাজমনি সিনেমা হলের সামনে আর
কোন খাবারের জন্য লাইন থাকবে না ” ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট"
রাজধানীর দেড় হাজার সুবিধাবঞ্চিত মানুষের
রাতের খাওয়ার ব্যবস্থা করেন ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট
রাজধানীর সুবিধা বঞ্চিত মানুষের জন্য ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের
সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এক ব্যতিক্রমী কার্যক্রম চালাচ্ছেন।
প্রতি রাতে দেড় হাজার সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য এক বেলা ভালো
খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। তার যুবজাগরণ কার্যালয়ের সামনে এ ব্যবস্থা করা
হয়। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন শ্রেণীর সুবিধা বঞ্চিত
মানুষ এখানে এসে রাতের খাবার খান। তাদের খাবারের মেন্যুতে থাকে
ভাত, মাংস, ডাল ও সবজি । গত দুই মাস ধরে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের
জন্য তিনি এ ব্যতিক্রম কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। সামনেও তার
এ কার্যক্রম অব্যহত থাকবে বলে জানান তিনি।
ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট বলেন, আমাদের মতো সুবিধা বঞ্চিত মানুষদেরও একটু ভালো খাবার খেতে মন চায়। কিন্তু তারা এক বেলা ভালো
খাবার খেতে পারেন না। সেজন্য তাদের জন্য একবেলা ভালো খাওয়ার ব্যবস্থা
করি। প্রতি রাতে দেড় হাজার সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের যুবজাগরণ কার্যালয় ঘুরে দেখা যায়, কার্যালয়ের সামনে নানা শ্রেণীর কয়েক’শ সুবিধা বঞ্চিত লোকের ভিড়। রাস্তার পাশে সাড়ি সাড়ি রিক্সা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আসছেন তারা। একদিকে লাইনে দাড়িয়ে খাবার সংগ্রহ করছেন,
অন্যদিকে খাবার খেয়ে যে যার গন্তব্যে চলে যাচ্ছেন। তাদেও প্লেটে খাবার বেরে দিচ্ছেন যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। প্রতি রাত আটটা
থেকে দশটা পর্যন্ত চলে এ খাওয়া-দাওয়ার কার্যক্রম। যুবলীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন, প্রতিদিন বাড়ছে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের ভিড়। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে সুবিধা বঞ্চিত
মানুষরা এখানে এসে নিয়মিত রাতের খাবার খায়। খাবার খেয়ে রিক্সার যাত্রীর আসনে বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন রিক্সাচালক আব্দুল হালিম। রাজধানীর একটি বস্তিতে থাকেন তিনি। সাত জনের সংসারে সেই একমাত্র আয়ের উৎস। রিক্সা চালিয়ে যা আয় হয় তা দিয়ে
মাছ-মাংস খাওয়া তো দূরের কথা, কোনভাবে ডাল-ভাত খেয়ে বেঁচে থাকেন। মাংস দিয়ে এক বেলা পেট পুড়ে খাওয়া তার কাছে স্বপ্নের
মতো। তবে গত তিন মাস যুবজাগরণ কার্যালয়ের সামনে নিয়মিত খাচ্ছেন বলে জানান। পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব ওই রিক্সাচালক বলেন, প্রতি রাতে বাসায় ফেরার আগে রিক্সাটা থামিয়ে এখানে এসে খাবার খেয়ে খাই আর যুববন্ধু ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ভাইয়ের জন্য দোয়া করি। তিনিই আমাদের জন্য এ খাবারের ব্যবস্থা করেন। রাস্তার পাশে বসে খাবার খাচ্ছিলেন আরেক রিক্সাচালক কামরুল হোসেন। জানালেন, তার মতো অনেক রিক্সা চালক বাসায় ফেরার আগে রাতের খাবার এখানে খান। তারা তৃপ্তি নিয়ে পেট পুড়ে মাংস, ডাল ও সবজি দিয়ে ভাত খান। ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট তার নেতা-কর্মীদের কাছে যুববন্ধু হিসেবে পরিচিত। ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের একাধিক নেতা-কর্মী
বলেন, এর আগে সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের জন্য এ রকম ব্যতিক্রমী আয়োজন কেউ কখনো করেননি। ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট শুধু
যুবসমাজের জাগরণে কাজ করেন না। তিনি সুবিধা বঞ্চিত মানুষের দুঃখও বোঝেন। তার যুবজাগরণ কার্যালয়ে পেট পুড়ে খেয়ে
সুবিধাবঞ্চিত মানুষরা তার জন্য দোয়া করে। মানুষের দোয়ায় তিনি
বেঁচে থাকবেন। আমাদের প্রত্যাশা, আসন্ন নির্বাচনে দেশরত্ন শেখ হাসিনা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ভাইকে ঢাকা-৮ আসন থেকে
মনোনায়ন দিয়ে মানুষের সেবা করার সুযোগ দিবেন। এ বিষয়ে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট বলেন, আমি জননেত্রী শেখ
হাসিনার একজন বিশ্বস্ত কর্মী হিসেবে থাকতে চাই। নেত্রী আমাকে
ভালোবাসেন, এটাই আমার সবচেয়ে বড় পাওয়া। তিনি যা ভালো মনে
করেন, তাই করবেন। দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রতি ওয়ার্ড ভিত্তিক শক্তিশালী টিম গঠন করা হয়েছে। আসন্ন নির্বাচনকে লক্ষ্য রেখে তারা কাজ
করছে। আশা করি, আসন্ন নির্বাচনে আমরা শেখ হাসিনাকে আবারও নির্বাচিত করতে সক্ষম হবো।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: