ঢাকা | শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১
আওয়ামী লীগ এর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা প্রয়োজন ঢাকা ০৮ আসনে

ঢাকা-৮ আসনে জাতীয় নির্বাচনে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটকে কেন প্রয়োজন

Mahbubur Rohman Polash | প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০১৮ ১৫:৫২

Mahbubur Rohman Polash
প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০১৮ ১৫:৫২

রমনা, শাহবাগ এবং শাজাহানপুরের আংশিক  মিলিয়ে রাজধানীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ন আসন ঢাকা-৮।
রাজধানী ঢাকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ন আসন এটি। গত নির্বাচনে মহাজোট প্রার্থী এবং কমিউনিষ্ট পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন নৌকা প্রতিক নিয়ে পাশ করে।
জয়লাভের পর বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী এবং পরে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী হিসাবে দেশর কল্যাণে অসামান্য ভ’মিকা রাখেন।
কিন্তু এই আসনের আওয়ামী লীগ কর্মীরা হয়ে পরে অভিভাবক শুন্য। সাধারণ জনগনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ততা না থাকায় এই এলাকার জনগন ও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা সত্বেও এই আসনের মন্ত্রী থাকা সত্বেও তারা এর স্বাদ উপভোগ করতে পারে নাই।
এত হতাশায় ভুগতে থাকে এলাকার জনগন ও আওয়ামী লীগ এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এমতবস্থায় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিনের সভাপতি যুববন্ধু খ্যাত ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের কাছে তার বন্ধুসুলভ আচরণে আকৃষ্ট হয়ে সাধারণ জনগন ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন তার কাছে আসে এবং তাদের আক্ষেপের কথা বলে এবং বিভিন্ন দাবি দাওয়া ব্যক্ত করে। যুববন্ধু সম্রাট তার সাধ্যানুযায়ী তাদের অভাব ও অভিযোগ পুরন করার চেষ্টা করেন। যুববন্ধু সম্রাটের কর্মী বান্ধব মনোভাব এবং এলাকার অসহায় মানুষের প্রতি মমত্ববোধ দেখে এলাকার সাধারন জনগন এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা সম্রাটকে তাদের অভিভাবক ভাবতে শুরু করে।
যুববন্ধু তাদের নিরাশ না করে তার সাধ্যানুযায়ী তাদেরকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। এমতবস্থায় যুববন্ধু সম্রাটের কাছে কাকরাইলস্থ যুবজাগরণের কার্যালয়ে সাধারন জনগনের ভির বাড়তেই থাকে।
বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান ঈদ, পূঁজা ও দরিদ্র গরিব মানুষের বিবাহ, চিকিৎসাসহ বিভিন্ন সহযোগিতামুলক কাজগুলো সাধ্যানুযায়ী করে যান। যুববন্ধুর এরকম বন্ধু সুলভ মনোভাবের কারণে জনগন সম্রাটকে এমপি হিসাবে দেখতে চাইলে যুববন্ধু বলে , রাষ্ট্র নায়ক শেখ হাসিনার ইচ্ছাই আমার ইচ্ছা, আমি তার বিশ্বস্থ সেবক হতে চাই, তার জন্যই আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
রাষ্ট্র নায়ক শেখ হাসিনা সকলের জন্য অন্ন, সবাই পেট ভরে দুবেলা ভাত খাবে এই ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে সম্রাট কাকরাইলে প্রতি রাতে হাজারেরো উপর দরিদ্র অসহায় মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করে, যা এখনো চলমান।
ধীরে ধীরে যুববন্ধু সম্রাটকে মানুষ ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য ভাবতে শুরু করে। সম্রাট তাদের বলে রাষ্ট্র নায়ক শেখ হাসিনার কাছে আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নাই। তার মতো অভিভাবক পাওয়া ভাগ্যের ব্যপার। তিনি আমায় ভালোবাসেন, তার একজন বিশ্বস্থ কর্মী হওয়াই আমার লক্ষ।
যুববন্ধু ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের প্রসংশা করে জাতীয় পত্র-পত্রিকায় একের পর এক সংবাদ প্রকাশিত হয়।
ঢাকা-৮ এর সর্বস্থরের জনগন এবং নেতাকর্মীদের চাপে যুববন্ধু সম্রাট উক্ত আসনের মনোনয়ন পত্র গ্রহন করে।
উল্লেখ্য ঢাকা-৮ আসনটি একটি গুরুত্বপুর্ণ আসন। এখানে রয়েছে বিএনপির হেবিওয়েট একাধিক প্রার্থী। মির্জা আব্বাসের নাম শোনা যায়, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি হাবিবুন্নবী সোহেলের নাম শোনা যায়।
বিএনপির এই হেবিওয়েট প্রার্থীদের রয়েছে বিশাল কর্মী বাহীনি এবং ক্যাডার বাহীনি। যাদের বিপরীতে যুববন্ধু সম্রাটের বিকল্প নাই।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: