
স্টাফ রিপোর্টার: ঐক্যফ্রন্টের নেতা থাকলেও মাথা নেই। নির্বাচনের আগে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণ্ করতে না পারা ঐক্যফ্রন্টের পরাজয়। দন্ডিত ব্যক্তির নির্বাচন না করাই ভালো। তাদের এমন কোন মুখ নেই যিনি প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন। রোববার (২ ডিসেম্বর) ধানমন্ডি আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
দলের মনোনয়ন প্রসঙ্গে বলেন, মনোনয়ন নিয়ে অন্যবারের তুলনায় এবার দলের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া অনেক কমে যাবে। তবে যারা বিদ্রোহী হবে তাদের আজীবন বহিষ্কার করা হবে। নৈতিকতার প্রশ্নে আওয়ামী লীগ এটাকে সমর্থন করে। দিন যত যাবে আগামী নির্বাচনে কারা ক্ষমতায় আসবে বিষয়টি স্পষ্ট হবে। এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগ এগিয়ে আছে।
নির্বাচনের সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখতে চায় না বিএনপি উল্লেখ করে বলেন,পরিস্থিতি উষ্কানি দেয়ার অনেক চেষ্টা করেছে বিএনপি। জনগণ এখন নির্বাচনী মুডে, আন্দোলনের মুডে নেই। নির্বাচনের ২৫ দিন আগে আন্দোলনের ঘোষণা দুঃস্বপ্নের নামান্তর।
কাদের বলেন, দন্ডিত ব্যক্তির নির্বাচন না করাই ভালো। নৈতিকতার প্রশ্নে আওয়ামী লীগ এটাকে সমর্থন করে না। নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনীতির মেরুকরণ স্পষ্ট হয়ে উঠছে সাম্প্রদায়িক ও অসাম্প্রদায়িক শক্তির মধ্যে। সেখানে জনগণ অসাম্প্রদায়িকতার পক্ষেই থাকবে। মিথ্যাচার আর গুজবের কারখানা নয়াপল্টনের বিএনপি কার্যালয়। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তির ওপর নির্ভরশীল। বিএনপি গুজবের ওপর নির্ভরশীল। বিএনপির জনগণের ওপর আস্থাকম। যাদের জনগণের ওপর আস্থা কম তারাই গুজবের ওপর নির্ভরশীল।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: