ঢাকা | শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১
এ কসট সয্যের শক্তি দাও, এমন দৃশ্য যেন দেখতে না হয়

কাওসারের লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে লাশ শনাক্তের সময় ছিল তার যমজ দুই সন্তান

Mahbubur Rohman Polash | প্রকাশিত: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৫:৫৩

Mahbubur Rohman Polash
প্রকাশিত: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৫:৫৩

বুধবার রাতে চকবাজারে প্রথম যে চারতলা ভবনে আগুন লাগে, তার উল্টোদিকের ভবনে কাওসারের আল মদিনা ফার্মেসি। আগুন ওই ভবনেও ছড়িয়েছিল। তখনও দোকানে কাওসার ছিলেন।
পুরান ঢাকার চকবাজারের ভয়াবহ আগুনে আল মদিনা মেডিকল ফার্মেসির মালিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাফেজ মো. কাওসার আহমেদসহ মোট ৬ জন মারা গেছেন।কাওসারের বন্ধু সুর্যসেন হলের ছাত্র শরীফুল আলম বলেন, কাওসার মাদরাসায় পড়তেন, কোরআনে হাফেজ ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ চতুর্থ বর্ষের ছাত্র মোহাম্মদ কাওসার আহমেদ খুবই মেধাবী ছিলেন।


বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় হয়েছিলেন ১৭তম। পড়াশোনার পাশাপাশি চকবাজারে মদিনা মেডিকেল হল ক্লিনিক চালাতেন কাওসার।

স্ত্রী আর ফুটফুটে যমজ সন্তান নিয়ে সংসার কাওসারের। রয়েছেন মা, বাবা, ভাইসহ আত্মীয়স্বজন। বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে গিয়ে লাশ শনাক্ত করেন কাওসারের দুই ভাই, মা এবং স্ত্রী। সঙ্গে ছিল কাওসারের ছয় মাস বয়সী যমজ সন্তানও।


কাওসারের বাড়ি কুমিল্লা জেলার হোমনা থানায়। তারা সপরিবারে পুরান ঢাকায় থাকতেন.রাজধানীর চকবাজারের চুড়িহাট্টা শাহী মসজিদের পেছনের ভবনগুলোতে লাগা ভয়াবহ আগুনে দগ্ধ এখন পর্যন্ত অন্তত ৭৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: