

সংগঠনের সপ্তম কংগ্রেসে সাধারণ সম্পাদক পদে আগ্রহী ছিলেন সাতজন। তবে শেষ পর্যন্ত নির্বাচিত হন মাইনুল ইসলাম খান নিখিল।
শনিবার তাকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
নিখিলের জন্ম চাঁদপুরে হলেও ঢাকায় দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতিতে সক্রিয়। তৃণমূল থেকে উঠে আসা এই রাজনীতিক বৃহত্তর লালবাগ থানা ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য হিসেবে রাজনীতিতে জড়ান।
ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে ১৯৮৭ সালে তিনি যুবলীগে যোগ দেন। তৎকালীন ৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের একটি আহ্বায়ক কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। ১৯৯৩ সালে তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হন। সেই সময় যুবলীগের চেয়ারম্যান ছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম। ২০০১ সালের দিকে তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হন। ২০১২ সালে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
একাদশ সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে (কাফরুল ও মিরপুর) আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন নিখিল।
যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য কাউন্সিলরদের কাছ থেকে নামের প্রস্তাব চাওয়া হলে সাতজনের নাম আসে। তারা হলেন- মাইনুল হোসেন খান নিখিল, মহিউদ্দিন মহি, অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন, সুব্রত পাল, মনজুরুল আলম শাহীন, ইকবাল মাহমুদ বাবলু, বধিউল আলম বধি।
এরপর নিজেদের মধ্যে সমঝোতার জন্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তাদের নির্দেশ দেন। পরে তারা সমঝোতায় ব্যর্থ হলে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার পরামর্শক্রমে মাঈনুল হোসেন খান নিখিলের নাম ঘোষণা করেন ওবায়দুল কাদের
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: