
* নতুন সামরিক অভিযানের ঘোষণা: নেতানিয়াহু গাজায় একটি নতুন সামরিক অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা আগের চেয়েও ব্যাপক হতে পারে। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, "ইসরায়েলের কাছে হামাসকে সম্পূর্ণ পরাজিত করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।"
* গাজা সিটি দখল: ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজার উত্তরাঞ্চলের গাজা সিটি দখলের একটি পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। নেতানিয়াহু যদিও বলেছেন যে ইসরায়েলের উদ্দেশ্য গাজা দখল করা নয়, বরং হামাসের কাছ থেকে মুক্ত করা।
* আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বিরোধিতা: নেতানিয়াহুর এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনা ও বিক্ষোভ হচ্ছে। তেল আবিবে হাজার হাজার মানুষ গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন। তাদের দাবি, এতে জিম্মিদের জীবন আরও ঝুঁকির মুখে পড়বে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদেও এ বিষয়ে জরুরি বৈঠক হয়েছে।
* মানবিক সংকট: গাজায় ক্রমবর্ধমান মানবিক সংকট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। খাদ্য সহায়তার জন্য অপেক্ষারত মানুষের ওপর হামলা এবং শিশুদের অনাহারে মৃত্যুর মতো ঘটনাগুলো আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
* সাংবাদিকদের মৃত্যু: আল জাজিরার বেশ কয়েকজন সাংবাদিক গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী দাবি করেছে যে একজন নিহত সাংবাদিক হামাসের একজন সন্ত্রাসী সেলের নেতা ছিলেন।
সংক্ষেপে, নেতানিয়াহু গাজায় একটি নতুন ও ব্যাপক সামরিক অভিযানের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিচ্ছেন। এই পদক্ষেপটি ইসরায়েলের অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র বিতর্ক ও উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: