ঢাকা | বৃহঃস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

 ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ডিএনসিসির সম্প্রসারিত এলাকা আধুনিক নগরীতে রূপান্তরিত হবে : ওসমান গনি

Mahbubur Rohman Polash | প্রকাশিত: ৮ মে ২০১৮ ২২:৩৫

Mahbubur Rohman Polash
প্রকাশিত: ৮ মে ২০১৮ ২২:৩৫

 

 ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সম্প্রসারিত এলাকাকে সুপরিকল্পিতভাবে আধুনিক নগরীতে রূপান্তরিত করা হবে।
আজ ডিএনসিসি’র সম্প্রসারিত এলাকার বর্তমান জনপ্রতিনিধিদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় প্যানেল মেয়র মো. ওসমান গনি এ কথা বলেন।
মো. ওসমান গনির সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে প্যানেল মেয়র সদস্য জামাল মোস্তফা, বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলরবৃন্দ, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেসবাহুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় মেয়র বলেন, সম্প্রসারিত এলাকার জনসাধারণ যেন সব ধরনের নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারেন সে লক্ষ্যে সরকার শুরু থেকেই সচেতন রয়েছে।
সভায় সম্প্রসারিত এলাকার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যরা নিজ নিজ এলাকার উন্নয়নের বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করেন।
মতবিনিময় সভায় জানানো হয়, নবগঠিত প্রতিটি ওয়ার্ডে খেলার মাঠ, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ঈদগাহ, শিশু পার্ক, কমপক্ষে ৩টি বর্জ্য সেকান্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস), ৩টি পাবলিক টয়লেট এবং ওয়াসার পাম্প/বিদ্যুতের উপকেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এজন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে ২৩ দশমিক ১ একর জায়গার প্রয়োজন হবে।
এছাড়া নবগঠিত ৫টি অঞ্চলের প্রতিটির জন্য ১টি আঞ্চলিক কার্যালয়, কমপক্ষে ১টি কমিউনিটি সেন্টার, ১টি আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টার, ১টি কেন্দ্রীয় এসটিএস, ১টি শিশু পার্ক, ১টি কবরস্থান, ১টি শ্মশান ঘাট, ১টি মার্কেট, ১টি ঈদগাহ ও ১টি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতিটি অঞ্চলের জন্য ২৫ দশমিক ৪০ একর জায়গার প্রয়োজন হবে।
সম্প্রসারিত এলাকাগুলোর জন্য ১টি স্থায়ী পশুর হাট ও ১টি ল্যান্ডফিল স্থাপন করা হবে। এজন্য মোট ৬০ একর জায়গা প্রয়োজন হবে। সম্প্রসারিত এলাকায় বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের জন্য সর্বমোট ৬০২ দশমিক ৮০ একর জায়গার প্রয়োজন হবে বলে সভায় জানানো হয়।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: