
সাহাত হোসেন রিফাত উদ্ধার নিয়ে ফেসবুকে যা লিখেছেন তা হুবহুব দেওয়া হল।
দীর্ঘ অপেক্ষা ও দুশচিন্তার অবসান। রাজনগরের শাহজালালের ভাতিজাকে রেলওয়ে পুলিশের হেফাজত হতে (৮ম শ্রেনীর ছাত্র রিফাত) কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রিফাতের ভাষ্যমতে, সকালে প্রাইভেট পড়া শেষে খাসমহল উচ্চবিদ্যালয় যাওয়ার পথে খাসনগরের ব্রীজের কাছে কেউ হঠাৎ পেছন হতে ওর মুখ চেপে ধরেছিল, যখন জ্ঞান ফিরেছে তখন সে অচেনা ঘরের ভিতর। ঐ ঘর হতে পালিয়ে ১টা হোটেলে গিয়ে আশ্রয় মিলে এবং রাত যাপন করে। পরে ১ ড্রাইভারের সহায়তায় চাপাইনবাবগন্জ ট্রেন স্টেশনে যায়। রিফাতের গতিবিধি,আচার আচরন রেলওয়ে পুলিশের নজরে আসে এবং রিফাত পুলিশ হেফাজতে নিরাপদ আশ্রয়ে এসে ওর মায়ের মোবাইলে যোগাযোগ করে। এবিষয়ে রিফাতের চাচা শাহজালাল ও জামাল আমার সাথে যোগাযোগ রাখায় আমি স্হানীয় থানা, কমলাপুর রেলওয়ে থানায় অবগতির ব্যবস্হাশেষে বিকাল ৫টার পরে কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে রিফাতকে (চাপাই-রাজশাহী হতে আগত সিল্কসিটি ট্রেনে এসেছে) রেলওয়ে পুলিশের হেফাজত হতে আমরা গ্রহন করেছি। যারা এ বিষয়টি নিয়ে উত্কন্ঠায়, উদ্বিগ্ন ছিলেন, আশা করি এ পোস্টে তাদের সেসব দুশিচিন্তার অবসান হবে। সবাই ভাল থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইল।
#ছেলেধরা_গুজব_নয়___রিফাতই_কি_এর_প্রমান_নয়??
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: