
জৈন্তাপুরে অভিনব কায়দায় ধ’র্ষন মামলার আসামীকে গ্রে’ফতার করছে জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশ। ধ’র্ষক উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের শুকইনপুর গ্রামের আহমদ আলীর ছেলে ধ’র্ষক রেজওয়ান মিয়া (২৫) নিকট আত্মীয় ভাতীজিকে অ’পহরন করে নিয়ে দূরবর্তী গ্রামের এক সিএনজি চালকের বাড়ীতে আ’টকে রেখে একাধিক বার ধ’র্ষন করে।
এঘটনায় সামাজিক ভাবে ধ’র্ষীতার পিতা বিচার চাইলে ন্যায় বিচার পাননি। অপরদিকে ধ’র্ষনের ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে এবং ধ’র্ষনের আলামত ন’ষ্ট করতে বিচারের নামে স্থানীয় ইউপি সদস্য সময় ক্ষেপন করেন।
অবশেষে ন্যায় বিচার না পেয়ে ভিকটিম বাদী হয়ে ঘটনার ২মাস পর গত (১৭ জুলাই) জৈন্তাপুর মডেল থানায় ধ’র্ষক রেজওয়ানকে প্রধান আসামী করে লিখিত অ’ভিযোগ করে। পুলিশ ঘটনাটি সরেজমিন ত’দন্ত করে ঘটনার সত্যতা পায় এবং ধ’র্ষক রেজওয়ান ইতোপূর্বে এধরনের একাধিক ঘটনা করে কারাভোগ করেছে বলে তথ্য বেরিয়ে আসে।
কা’রাভো’গ করে বের হওয়ার কিছু দিনের মধ্যে সে নতুন করে নিকত্মীয় ভাতীজিকে অ’পহরন করে ধ’র্ষন ঘ’টনা ঘ’টায়। থা’না পুলিশ (১৮ জুলাই) বৃহস্পতিবার ভিটটিমের লিখিত অভিযোগটি মামলা হিসাবে গন্য করে যাহার নং ৮/১০৪।
মামলার প্রকৃতরহস্য অনুসন্ধান ও ধ’র্ষক রেজওয়ানকে আ’টকের জন্য পুলিশের একাধিক টিম উপজে’লা বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অবশেষে পুলিশ আসামী গ্রে’ফতার করেত ছন্দবেশ ধারন করে বিভিন্ন স্থানে ঘুরাঘুরি করতে থাকে।
একপর্যায় জৈন্তাপুর মডেল থানার পুলিশ এস.আ’ই আজিজুর রহমান হুজুরের বেশ ধারন করে শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুর ৩ টায় উপজেলার ফতেপুর (হরিপুর) ইউনিয়নের বালিপাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ধ’র্ষক রেজওয়ান মিয়া কে আ’টক করে জৈন্তাপুর মডেল থা’নায় নিয়ে আসে।
জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ও’সি) শ্যামল বণিক প্রতিবেদককে জানান, ধ’র্ষক রেজওয়ান ইতোপূর্বে এ ধরনের ঘটনা করে কারা বরণ করেছে। কারবরন করে বের হয়েই সে আবার এই ধ’র্ষনের ঘ’টনাটি করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে ধ’র্ষনের ঘটনা স্বী’কার করে। আগামীকাল রবিবার থাকে আদালতে প্রেরণ করব এবং রি’মান্ডের জন্য আবেদন করা হবে।
বিয়ানীবাজার থেকে ।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: