ঢাকা | বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
মহানগর দক্ষিন যুবলীগ সভাপতি সম্রাট কে কেন ঢাকা ৮ সংসদীয় আসনে সাংসদ হিসাবে চান এলাকাবাসী

একাদশ নির্বাচনে ঢাকা -৮ আসনে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট কে কেন সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চান জনসাধারণ?

Mahbubur Rohman Polash | প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল ২০১৮ ০৩:১৪

Mahbubur Rohman Polash
প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল ২০১৮ ০৩:১৪

একটি অনুসন্ধানী  রিপোর্ট ;

ঢাকা-৮ সংসদীয় আাসন হলো সংসদের ৩০০ আসনের একটি আসন। ১৮১ নং হিসাবে যার অবস্থান( রমনা, মতিঝিল, শাহবাগ ওপলটন) এই চারটি থানা এবং ঢাকা দক্ষিন সিটিকরপোরেশন এর (০৮,০৯,১০,১১,১২,১৩,১৯,২০,২১)নয়টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। বর্তমান এই আসনের সংসদ সদস্যা মহাজোট সমর্থিত রাশেদ খান মেনন যিনি প্রথমে শরিক দলের পর্যটন মন্ত্রী ও এখন সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন, প্রভাবশালী মন্ত্রী হওয়া সত্তেও আওয়ামীলীগ এর কোন কর্মী তার কাছে ভিরতে পারেনা বলে অভিযোগ ছাএলীগ নেতা মাসুদের

এ ছাড়াও বেইলি রোডের বাসিন্দা, আকলিমা আক্তার, ও রোমান মিয়া জানান আমাদের এলাকায় যে কোন সংসদ সদস্য আছে তা আমরা বুজতে পারিনা মন্ত্রী কাছে গিয়েছিলাম দেখা করতে পারি নাই,কিন্তু যুবনেতা সম্রাট ভাইয়ের কাছে বলতেই তিনি আমাদের কাজটি করেদেন, তিনি শুধু যুবলীগ এর একক নেতা নন তিনি গরিব, দূখির বন্ধু তার কাছে না গেলে বুঝতামনা তাকে কেন যুব বন্ধু বলা হয় তার বন্ধু সুলভ আচরন আমাকে মুগ্ধ করেছে প্রধানমন্ত্রী কে বলবো আমাদের এই আসন থেকে এবার সম্রাট ভাইকে নমিনেশন দেওয়া হউক।

শুধু বেইলি রোডের আকলিমা ই না শাহবাগের দোকানদার বাবুল মিয়া বলেন সম্রাট ভাইয়ের মত নিরহংকারী মানুষ দেখি নাই জাতিয় নির্বাচনএ তারেই চাই এ ছাড়া মতিঝিল এর ব্যবসায়ী আলতাফ হোসেন বলেন ভিন্ন কথা কে এম পি কে মন্ত্রী তা দিয়ে আমার লাভ কি যদি সময় মত কাজে না লাগে আমারা চাই ব্যাবসাবানিজ্য নির্ভয়ে করতে, সম্রাট ভাইয়ে কাছে যখন যে কোন সমস্যা নিয়ে গেছি তিনি তা খুব সুন্দর সমাধান করে দিয়েছে, আর চাঁদাবাজি কি মাস্তানি কি তা তো ভূলেই গেছি সম্রাট ভাইয়ের সুন্দর নেতৃত্বগুণে আগামী একাদশ সংসদ সদস্য হলে তিমি আরো ভালোকরবেন বলে আমার বিশ্বাস

বিজয়নগরের মটরপাটর্স বিক্রেতা মজনু বলেন সুখে যাকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাকেই চাই এ ক্ষেত্রে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ভাইয়ের বিকল্প নাই , আর সব গুলো ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাএলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগ, এমন কি সব গুলো ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর একই কথা জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঢাকা - ৮ আসনে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এর বিকল্প নাই, এ বেপারে ইসমাইল চৈাধুরী বল্ল ভিন্ন কথা, একটি প্রবিত্র হাদিস শরিফ এর উদ্দৃতি দিয়ে বলল্ল বিখ্যাত হওয়ার চেয়ে বিসস্ত হওয়া জরুরি, আমি মাননিয় প্রধান মন্ত্রীর বিসস্ত হতে চাই, তার সিদ্ধান্ত আমার কাছে চুড়ান্ত তিনি যদি আমাকে যোগ্যতম মনে করেন আমার আপওি নাই আর না দিলেও আফসোস নাই আমি আমার জিবনের থেকে বেশী নেএীকে ভালোবাসি, ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এই মহানুভবতা আমাকে মুগ্ধ করছে, কিছুদিন আগে যুবলীগ এর চেয়ারম্যান যুবলীগ দক্ষিণ কে শ্রেষ্ঠ সংগঠ এবং ইসমাইল চৌধুরী কে শ্রেষ্ঠ সংগঠক হিসাবে ঘোষনা করেছে, ঐতিহাসিক ০৭ ই মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রধানমন্ত্রী সম্রাট এর নেতৃত্তে যুব লিগ দক্ষিণ এর লাল সবুজের সমারোহ এবং হাজার হাজার নৌকা দেখে খুশীতে -ওয়াও- গ্রেট -যুবলীগ,  বলেছে বলে যানিয়েছে আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এর রাজনৈতিক ইতিহাস সংগৃহীত,

ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এর রাজনৈতিক পথচলা শুরু সেই এরশাদ বিরোধী আন্দোলন এ অবিভক্ত ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ এর অন্যতম নেতা হিসেবে। এরশাদ বিরোধী আন্দোলন এর বৃহত্তর রমনা অঞ্চলকে পুরোপুরি সংগঠিত করার কারনে তিনি অনেক নির্যাতন এবং জেল, জুলুম সহ্য করতে হয়েছে।

পরবর্তীতে বিএনপি ৯১ সালে ক্ষমতায় আসার পর বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী -শেখ হাসিনা যখন মিন্টুরোডের বাসায় থাকতেন তখন সম্রাট সার্বক্ষণিক সেখানে থাকতেন। এবং পরবর্তী তে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার আদেশক্রমে যুবলীগ এর রাজনীতিতে আসেন, বৃহত্তর রমনা এলাকা সহ ঢাকা শহরের যুবলীগ কে সংগঠিত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন তার কর্মদক্ষতার গুনে, তত্তাবধায়ক আন্দোলনে ও গুরুত্তপূর্ন ভুমিকা পালন করেন। এসময় ৯১-৯৬ সালে তিনি অনেক মামলা ও নির্যাতন এর শিকার হন। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর ইসমাইল চৈাধুরী সম্রাট যুবলীগ কে সুসংগঠিত করার জন্য রাতদিন পরিশ্রম করেন।

সে সময় রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার পরামর্শক্রমে এবং তৎকালীন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর চেয়ারম্যান, বর্তমান আওয়ামীলীগ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, এম পি। ঢাকা মহানগর দক্ষিন এর বৃহত্তর রমনা থানার আহবায়ক মনোনীত করে ইসমাইল চৌধুরী কে।তখন রমনা থানা যুবলীগ ছিল একমাত্র অনুমোদিত থানা কমিটি, আহবায়ক হবার পর তিনি বৃহত্তর রমনা সহ সমগ্র ঢাকা মহানগর এ যুবলীগ কে সুসংগঠিত করে তুলেন। এবং সেই সময় রমনা থানা যুবলীগ ঢাকা মহানগর এর অন্যতম সেরা ইউনিট হিসেবে বিবেচ্য হয়।

পরবর্তী তে ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর সম্রাট এর উপর অবর্ণনীয় নির্যাতন নেমে আসে। কিন্ত তারপর ও রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সৈনিক সম্রাট ভাই নির্যাতিত কর্মীদের পাশে দাড়ান এবং সাধ্যমত সাহায্য করেন। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা সম্রাট ভাই এর রাজনৈতিক ভূমিকার জন্য তাকে ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণ এর সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত করেন।
সাংগঠনিক সম্পাদক হবার পর সম্রাট যুবলীগ দক্ষিণ কে ব্যাপক ভাবে সংগঠিত করেন এবং জামায়াত বিএনপি বিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। এজন্য খালেদা জিয়ার নির্দেশে সম্রাট ভাই এর ফেনীর বাসভবন এ ব্যাপক হামলা চালানে হয়, তাঁর বিরুদ্ধে অনেক মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়। কিন্তু হামলা মামলার পর ও খালেদা জিয়ার ষড়যন্ত্র সম্রাট ভাই কে সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে সরাতে পারেনি। জামায়াত বিএনপি বিরোধী আন্দোলনে তিনি ছিলেন অগ্রসৈনিক। ২৮ শে অক্টোবর ২০০৬ জামায়াত শিবির যখন সহিংসতা চালায় তার বিরুদ্ধে তিনি গুরত্তপুর্ন ভূমিকা পালন করেন।

পরবর্তী তে ১/১১ সরকার রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা কে গ্রেফতার করলে তিনি নেত্রীর মুক্তি আন্দোলনে গুরত্তপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। পরবর্তী তে ২০০৯ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে তিনি ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণ কে ব্যাপক ভাবে সংগঠিত করেন। এবং তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতার জন্য ষষ্ঠ যুবলীগ কংগ্রেস এ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা তাঁকে বিনা প্রতিদন্দিতায় ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণ এর সভাপতি মনেনীত করেন।

ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণ এর সভাপতি হবার পর তিনি আন্তরিকতা ও ভালবাসা দিয়ে ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণ কে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর শ্রেষ্ঠ ইউনিট এ পরিণত করেন। সম্রাট ভাই থেকে হয়ে উঠেন "যুববন্ধু" তার সাংগঠনিক দক্ষতার প্রশংসা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সকল পর্যায়ের নেতা বিভিন্ন সময় করেছেন। জামায়াত বিএনপির সকল নাশকতার বিরুদ্ধে তিনি ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিন কে ঐক্যবদ্ধ করে সফল ভাবে মোকাবেলা করেছেন।

রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার এই অকুতোভয় সৈনিক ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ভাই কে ঢাকা ৮ আসনে নৌকার কান্ডারী হিসেবে দেখতে চায় যুব, ছাত্র সহ সকল স্তরের নেতা কর্মীরা।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: