ঢাকা | রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
রিফাত হত্যা কেন কার জন্য

আাওয়মীলীগ শাসনকাল, মন্ত্রী এমপি ও প্রভাবশালী মহলের অন্যায় ও তার সুবিচার

odhikar patra | প্রকাশিত: ২৮ জুন ২০১৯ ১৬:২০

odhikar patra
প্রকাশিত: ২৮ জুন ২০১৯ ১৬:২০

এখন সামাজিক যোগাযোগব্যবস্থায় আওয়ামীলীগ এর সমালোচনা, ও দ্যা ইউনিক সিট অব হিউম্যানিটি খ্যাত শেখ হাসিনাকে নিয়ে যে সমালোচনা যারা করছে তাদের জানার জন্য এই লিখা মানবতাবাদী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ছার পায়নি কোন অন্যায় কারী হোক না সে যতই প্রভাব শালী, এমপি,মন্ত্রে,পুলিশ অথবা আর্মি নিচে তার কিছুটা রেফারেন্স তারপর মিন্নি, ওই মেয়েটার ইনটারভিউ দেখে আমি হতবাক হয়েছি ওর বিচার পরে আগে ধরে হবে খুনিদের দরকার তদন্ত বা রিমান্ড ডাইরেক্ট ফায়ার। 

 

নারায়নগঞ্জের সাত খুনের বিচার হয়েছে, তারা সবাই প্রভাবশালী, মন্ত্রির জামাই, কর্ণেল, মেজর, কন্ডেম সেলে বন্দি।

খাদিজা হত্যা চেষ্টায় ছাত্রলীগ নেতা বদরুলে যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে এবং তা ভোগ করতেছে।

বিশ্বজিত হত্যার বিচার হয়েছে, কারো মৃত্যুদন্ড হয়েছে, কারো যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়েছে, কেউ খালাস পেয়েছে।

বিডিআর হত্যা মামলায় রেকর্ড সংখ্যক আসামীর মৃত্যুদন্ড হয়েছে।

টিউবওয়েলে পড়ে নিহত শিশু জিহাদ মামলার ক্ষতিপুরন দেয়ার রায় হয়েছে, সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী চাকরিচ্যুত হয়েছেন, বন্দি আছেন।

রানা প্লাজার রানা একটি মামলায় সাজা ভোগ করছেন৷ আরো মামলা বিচারাধীন।

টাইঙ্গাইলের প্রভাবশালী সরকার দলীয় এমপি রানার হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ড হয়েছে, কিছুদিন আগে হাইকোর্ট জামিন দিয়েছিল, রাষ্ট্রপক্ষ আপীল করে সেই জামিন স্থগিত করেছে।

বাংলামোটরে একজন সরকার দলীয় মহিলা সাংসদের ছেলে রিক্সাওয়ালাকে খুনের অভিযোগে মৃত্যুদন্ডের রায় নিয়ে কারাগারে বন্দি।

পাবনার সাবেক ভুমি মন্ত্রি শামসুল ইসলাম শরীফের ছেলে জমি দখল মামলায় কারাগারে বন্দি।

কিছুদিন আগে সাবেক আওয়ামি লীগ নেতা এবং মন্ত্রি লতিফ সিদ্দিকি দুর্ণীতির মামলায় জামিন নিতে গিয়ে বন্দি হয়ে জেলে।

শিশু রাজন হত্যা মামলার আসামীদের সৌদি থেকে ধরে এনে বিচার করা হয়েছে।

ব্লগার রাজিব হত্যার বিচার হয়েছে।

র‍্যাবের গুলিতে পা হারানো লিমন বিচার পেয়েছে, আসামীদের শাস্তি হয়েছে।

গ্রীন লাইন পরিবহন মালিককে কি করতেছে তা তো দেখতেই আছি।

এবার বলুন তো কোন প্রভাবশালীরা রক্ষা পেয়েছে??

অথচ আগে আইন করে প্রভাবশালীদের দায়মুক্তি দেয়া হয়েছিল, ভুক্তভোগীরা বিচারও চাইতে পারতো না।

দিনে দুপুরে প্রকাশ্যে ফিল্মী কায়দায় খুন,এতে থাকতে পারে ষড়যন্ত্র থাকতে পারে ফিল্মের কায়দায় অভিনয়,তাই যা দেখেছে জনতা আগে তাদের ধর তারপরে সব আসবে বেরিয়ে, তাই এটা সেটা বলে মামলার তদন্ত নষ্ট করা যাবে, এটা সমাজের সবার জন্য শিক্ষা স্বরূপ,সন্তানদের প্রতি নজরদারি বাড়াতে হবে পিতামাতার,আর খেয়াল রাখতে হবে কাদের সাথে চলাফেরা করে,ভালো কথাি হলো খুনিরা নাকি বরগুনার চিহ্নিত মাদক সম্রাট তারতো এতোদিনে তারা গুনার কথা তাইলে র‍্যাব কিসের অভিযান করল? যাক সেই কথা, শেখহাসিনার সরকারের সময় এমন কোন মামলা নাই যার বিচার হয়নাই, মন্ত্রী এমপির থেকে তার সন্তান রা এখনো জেল খাটছে ফাসি যাবদজীবন হইছে এটার ও হবে কারো ক্ষমা নাই শেখহাসিনা আছে যতোদিন।

মিন্নি রিফাত এর স্ত্রী যার চোখের সামনে তার বর কে কুপিয়ে হত্যাকরে তার, প্রেমিক, / উত্ত্যক্তকারী অথবা সাবেক সামী, ভিডিওটেপ এ দেখা যায় যে, সে বাচাতে আপ্রান চেষ্টা করছে রিফাত কে  বাচাতে, কিন্ত তার শরিলে আচর লাগেনি মোটেও তাহলে কি নাটক ছিল কোন।  এখানে কিছু প্রশ্ন, বাংলাটিউবুন অন লাইনে মিন্নি র ভিডি সাক্ষাতকার দেখলাম, সে বল্ল দাড়িয়ে থাকা লোক গুলো আগে রিফাত কে মেরেছে, তাদের ভিডিও নাই তার মানে ঘটনা শুরু হয়েছে কলেজের ভেতর থেকে। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট থেকে এটা নিশ্চিত মিন্নি আর নয়নের মাঝে একটা সমপর্কে জরিত এমন ও হতে পারে মিন্নি নয়ন কে বলছে ২/১ টা কোপ দিয়ে ভয় ভীতি দেখিয়ে রিফাত থেকে ছেড়ে দিতে কিন্তু হিংস্র নয়ন সামলাতে পারনি তার নিজের বর্বরতা কে পাপ করতে করতে এবং মাফ পেতে পেতে আমানুষ নয় মেড়েই ফেললি রিফাত কে, এখানে আমি রিফাত কে দোষারোপ করবো এই কারনে সে জানত মিন্নি কুচক্রী, লোভী, তার সৌন্দর্য দেখে ভালবাসটা তার অন্যায় তার খেশারত এমন এমন ভাবে পাবে ভাবলে গা শিউরে উঠে। সরকার, আইনশৃঙ্খলা বাহীনির কাছে অনুরোধ মিন্নি কে এরেস্ট করুন, তাকে পাথর ছুড়ে মৃত্যদনড দিন, আর রিফাত হত্যাকারীদের জনসমক্ষে ব্রাশফায়ারিং করে মারুন যাতে করে আর কেউ এমন অন্যায়ের কথা ভাবতে ও না পারে, মিন্নির এখন থাকার কথা অসভাবিক তার এ সাভাবিক আচরন এবং ইন্টারভিউ দেখে আমি আশ্চর্য হচ্ছি।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: