
সিংগাইর ( মানিকগঞ্জ) সংবাদদাতাঃ সিংগাইর পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ড মধ্য সিংগাইরে বোনের সাজানো চুরি মামলায় রাত দেড় ঘটিকায় তথাকথিত আসামী জামালকে বসত ঘর থেকে গ্রেফতার করে হাত কয়ড়া লাগিয়ে বেদর মারপিট করার অভিযোগ উঠেছে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই বকতিয়ার হোসেন এর বিরুদ্ধে।
মামলার কপি, প্রতিবেশী ও বিবাদীর বক্তব্যে জানা যায় বোন সাভারস্থ রাজিয়া সুলতানা গত ৮ এপ্রিল সিংগাইর থানায় একটি চুরি মামলা দায়ের করেন।
৯ এপ্রিল দিবাগত রাত দেড় ঘটিকায় এস আই বকতিয়ার হোসেন তিন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে আসামী জামালকে
গ্রেফতা করে বাদীর উপস্থিতিতে প্রকাশ্যে বাদিনীর হুমুমে পুলিশ লাঠিপেটা করে
নিয়ে যায়। ১০ এপ্রিল মানিকগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করিলে বিজ্ঞ জজ জেল হাযতে প্রেরণ করেন।
বিবাদী ও প্রতিবেশীদের বক্তব্য বাদিনী রাজিয়া সুলতানা ভাই ও ভাতিজাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাজানো চুরি মামলা দিয়ে পুলিশকে টাকা বিনিময়ে মারপিট সহ বহু হয়রানি করছে।
বাদিনীর অভিযোগ তার স্থায়ী ঠিকানা মধ্য সিংগাইরে বসত ঘর হতে ২ এপ্রিল রাত ১২ ঘটিকায় আসামি সোহেল, কামাল,জামাল - সর্ব পিতা হারুন অর রশিদ, মজিবুর রহমান বিবাদিনীর আপন ছোট ভাইসহ মোট ৮ জন গ্রীল,সোফাসেট, সিমেন্টের খুটি, কাটা তার,ওয়ালটন ফ্রিজ ও কাঠের কাঠ আনুমানিক মোট মূল্য ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। আরও অভিযোগে উল্লেখ চুরি হওয়ার পরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করিলে
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই বকতিয়ার হোসেন উপস্থিত হলে ততক্ষণে আসামীরা ট্রাক যোগে মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়।
জামাল এর স্ত্রী সায়মা আক্তার, খলিল এর স্তী সহ আশপাশের সব বাড়ি হতে ক্যামেরায় সাক্ষাৎকার দেয় যে এ চুরি হওয়া মামলাটি সম্পুর্ন মিথ্যা সাজানো তারপর জামালকে হাতকড়া পরিয়ে মারপিট করানো সবই অতিরিক্ত অন্যায় কাজ।
এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা এস আই বকতিয়ার হোসেন কে মোবাইলে মামলার চার্জ সীটও ইতিমধ্যে পাঠানো হয়েছে কি না জিজ্ঞাসা করিলে তিনি জানান চার্জ সিট পাঠিয়ে দিয়েছি ও মামলাটি যতটুকু সত্যি প্রমাণ হয়েছে তাহাই আমলে এনে অভিযোগ পত্র তৈরি করেছি।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: