২০২৩ সালের জানুয়ারিতে পুত্রের বিয়েতে চায়ের টেবিলে অনেক কথা হলো। তিনি বললেন, ২০১৮ সালের নির্বাচন স্বচ্ছ হয়নি, অতি-উৎসাহী কিছু সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা বড় ভুল করেছিলেন। তিনি জানতেন—আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হলে খেসারত দিতে হবে।
রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন নিয়েও গণভবনে সরাসরি বলেছিলেন, কাউকে রাষ্ট্রপতি করতে। জীবনের শেষ প্রান্তে, ৮৫ বছর বয়সে, তিনি কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। সংগ্রামী মানুষ, নেতা তৈরির কারিগর, স্পষ্টবাদী চিন্তাবিদ—ওয়ান-ইলেভেনের পর রাজ্জাক, তোফায়েল, সুরঞ্জিতের মতো তিনিও রাজনৈতিক খসে পড়েছিলেন।
৫ আগস্টের পর তিনি কারাগারে। আজ অনেকে সামাজিক মাধ্যমে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। ইতিহাসের অপ্রকাশিত এই কথাগুলো বই প্রকাশের আগে জানানো জরুরি মনে হলো।
প্রকাশ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: