ঢাকা | রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

রাজনীতির গুম, খুন এর সংস্কৃতির প্রবর্তক খুনি জিয়া ঃ শেখ পরশ

odhikarpatra | প্রকাশিত: ১ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:৫৬

odhikarpatra
প্রকাশিত: ১ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:৫৬

ইদানিং দেখছি বিএনপি-জামাত গুম নিয়ে কথা বলছে। গুম সংস্কৃতির প্রবর্তক খুনি জিয়া ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা। আমি তার প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী। আমি ও আমার পরিবারের সদস্যদের বর্ডারে এগিয়ে দিয়ে আসার সময় আমার চাচীর মেজ ভাই, বাচ্চু মামাকে কর্নেল শাহরিয়ার তুলে নিয়ে যায় তাকে আর ফিরে পাওয়া যায় নাই। 

তিনি আরও বলেন-গুমের রাজনীতি শুরু হয় ৭৫-এর মর্মন্তুদ হত্যাকা-ের পর থেকেই, আমি তার জ্বলন্ত উদাহরণ। এখন তারা আবার গুমের কথা বলে। তাদের নেতা-কর্মীদের দেখা যায় কিছু দিন কোথাও গা ঢাকা দিয়ে থাকে আবার হঠাৎ করে উদয় হয়। তখন তারা আবার এটা নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করছে। তারা ২০০১-২০০৬ সালে আমাদের কত ন গুম, হত্যা করেছেন তার হিসাব দিয়ে দেখেন তার পরে কথা বলেন। শেখ হাসিনার কাউকে গুম করার দরকার পড়ে না। কেন গুম করবে শেখ হাসিনা সরকার। শেখ হাসিনা সরকার মানুষের অধিকারে বিশ্বাস করে এবং অধিকার নিয়ে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ সারা জীবন সংগ্রাম করে আসছে। আমাদের কোন গুমের রাজনীতি করার প্রয়োজন হয় না। আমরা মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতিই করি।

তিনি আরও বলেন-আপনারা জানেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং যুবলীগের সৃষ্টি হয়েছিল এদেশের দুঃখি দরিদ্র ও অধিকার বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ের মধ্য দিয়ে। আমরা সেই রাজনীতিরই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে চাই এবং রেখে যাবো ইনশাল্লাহ। আপনারা জানেন আজকে বিরোধী মহল এই বিশ্বমন্দা ও সংকটময় পরিস্থিতি, করোনা উত্তরণের প্রাক্কালে, দ্রব্যমূল্যবৃদ্ধিসহ অন্যান্য সুবিধা নিয়ে তারা খেলার চেষ্টা করছে। এটাই তাদের চরিত্র। এটা সবসময় হয়ে আসছে। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যখন মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছিল, সংস্কার সাধন করছিল তখনও একই জিনিস ঘটেছে। তারপরে ২১ বছর অপক্ষোর পরে ৯৬ সালে আমরা যখন ক্ষমতায় আসি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য চেষ্টা করছে তখন ২০০১ সালে সেই একই ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্র নতুন কোন ষড়যন্ত্র না। যখনই এদেশের দরিদ্র-দুঃখি মানুষের জীবনের উন্নয়নের সুযোগ দেখা দেয় তখনই স্বাধীনতার শত্রু, স্বাধীনতাবিরোধীচক্র তারা সক্রিয় হয়ে ওঠে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন-যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুর আলম শাহীন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, মোঃ নবী নেওয়াজ, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, মোঃ জসিম মাতুব্বর, মোঃ আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ডাঃ হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, অ্যাড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসমাইল হোসেন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মীর মোঃ মহি উদ্দিন, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবদুল হাই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবদুল মুকিত চৌধুরী, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ আলতাফ হোসেন, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ আবদুর রহমান, উপ-কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ গোলাম কিবরিয়া শামীম, উপ-ধর্ম সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্যসহ 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: