odhikarpatra@gmail.com ঢাকা | Monday, 24th November 2025, ২৪th November ২০২৫
প্রাকৃতিক দুর্যোগের বৈজ্ঞানিক কারণ, ইসলামী ব্যাখ্যা, আল্লাহর নির্দেশনা ও মানুষের নৈতিক দায়িত্ব নিয়ে প্রজ্ঞামূলক বিশ্লেষণ।

ভূমিকম্প ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ: বিজ্ঞান, ঈমান এবং আল্লাহর সতর্কবার্তা—মানবজাতির জন্য মহাস্মরণিকা

Dr Mahbub | প্রকাশিত: ২৪ November ২০২৫ ১৫:৩৭

Dr Mahbub
প্রকাশিত: ২৪ November ২০২৫ ১৫:৩৭

বিশেষ প্রতিবেদন

এই আর্টিকেলটি হচ্ছে ভূমিকম্পসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি, ইসলামের ব্যাখ্যা, আল্লাহর সতর্কবার্তা, মানুষের দায়িত্ব ও আত্মশুদ্ধির পথ নিয়ে বিশদ ফিচার বিশ্লেষণ। এই আর্টিকেলে পাঠকগণ পাবে প্রশ্নের উত্তর, “কেন কাঁপে পৃথিবী? ভূমিকম্প, ইসলামী সতর্কতা ও আল্লাহর পরীক্ষার গভীর ব্যাখ্যা। এওছাড়াও জানতে পারবের,“দুর্যোগ কি গজব, নাকি পরীক্ষা? ভূমিকম্প নিয়ে বিজ্ঞান ও ইসলামের যুগল ব্যাখ্যা”এবং সর্বোপরি “ভূমিকম্পের আধ্যাত্মিক বার্তা, মানবিক শিক্ষা এবং মুক্তির পথ”বিশ্লেষণের মাধ্যমে যখন জমিন কেঁপে ওঠে তখন আপির আপনার করণীয় বুঝতে পারবেন। সার্বিকভাবে এই আর্টিকেলে ভূমিকম্পসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগকে কেন্দ্র করে ইসলামী ব্যাখ্যা, আল্লাহর নির্দেশনা, মানুষের দায়বদ্ধতা ও শিক্ষণীয় দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে।

যখন কাঁপে মাটি, থমকে যায় জীবন

প্রাকৃতিক দুর্যোগ—যেমন ভূমিকম্প, বন্যা, ঘূর্ণিঝড় বা অগ্নিকাণ্ড—মানবসভ্যতার সঙ্গে জন্ম থেকেই সহাবস্থান করছে। আধুনিক বিজ্ঞান দুর্যোগের কারণ ব্যাখ্যা করতে পারে, সতর্কবার্তা দিতে পারে, কিন্তু দুর্যোগ সম্পূর্ণ রোধ করার ক্ষমতা মানুষের নেই। পৃথিবীর এই অনিবার্য পরিবর্তন ও আকস্মিক ধাক্কাগুলো আমাদের মনে করিয়ে দেয়: মানুষ দুর্বল, আর সৃষ্টিকর্তাই সর্বক্ষমশালী। ইসলাম এ বিষয়টিকে শুধু বিপদ হিসেবে নয়, বরং পরীক্ষা, সতর্কবার্তা শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যাখ্যা করে।

ভূমিকম্প (Earthquake) এমন এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যা এক লহমায় মানুষের সব অহংকার চূর্ণ করে দেয়।ভূমিকম্প পৃথিবীর ভূত্বকের নড়াচড়ার কারণে হয়—এটি বৈজ্ঞানিক সত্য। টেকটোনিক প্লেট সরে গিয়ে চাপ সৃষ্টি করলে ভূমিকম্প হয়। শক্তিশালী ভূমিকম্পে মুহূর্তেই বদলে যেতে পারে মানুষের জীবন, ভেঙে যায় ভবন, সরে যায় পাহাড়ের গা, ধসে পড়ে জনপদ।বিজ্ঞান আমাদের কারণ জানায়—কিন্তু “কেন এই ঘটছে”, “এতে মানবজাতির জন্য শিক্ষণীয় কী”—এ প্রশ্নগুলো বিজ্ঞানের বাইরে। এখানেই যোগ হয় আধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গি, যেখানে ইসলাম দেয় গভীর নির্দেশনা।

আরো পড়ুন: মহাবিপদ! ডেট-লাইন ২০২৯! @earthquakeReturnPeriod. আপনি কি প্রস্তুত?

বিজ্ঞান এর ব্যাখ্যা দেয় টেকটোনিক প্লেটের নড়াচড়া হিসেবে, কিন্তু একজন মুমিন বান্দার কাছে এর গভীরতা আরও সুদূরপ্রসারী। এটি কেবল মাটির কম্পন নয়, বরং মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে এক শক্তিশালী সতর্কবার্তা (Sotorkobarta)। যখন হঠাৎ করেই পায়ের নিচের জমিন কেঁপে ওঠে, তখন আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে— এ কিসের আলামত? ইসলাম এই ভয়াবহ দুর্যোগকে কীভাবে দেখে এবং এমন পরিস্থিতিতে আল্লাহর নির্দেশনাই বা কী?

ইসলামী দৃষ্টিতে দুর্যোগের ব্যাখ্যা

ইসলামে দুর্যোগকে দেখা হয় সাধারণত তিনভাবে—

  1. পরীক্ষা হিসেবে (إبتلاء): আল্লাহ বলেন: “আমি অবশ্যই তোমাদেরকে ভয়, ক্ষুধা, ধন-সম্পদ ও প্রাণের ক্ষতি দ্বারা পরীক্ষা করব” (সুরা আল-বাকারা, ২:১৫৫)।—মানবজীবনে বিপদ-আপদ আল্লাহর পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় ধৈর্য, তাকওয়া ও ঈমান দৃঢ় করার সুযোগ থাকে।
  2. সতর্কবার্তা আত্মসমালোচনার সুযোগ: রাসুল (সা.) বলেন, “যখন কোনো সমাজে পাপ বৃদ্ধি পায়, তখন আল্লাহ তাদের মধ্যে ভূমিকম্প ও শাস্তির নিদর্শন পাঠান, যাতে তারা ফিরে আসে।”— হাদিস (তবরা)। এহেন দুর্যোগ মানুষকে নিজের অবস্থান, সমাজের নৈতিকতা ও আল্লাহর প্রতি দায়িত্ব স্মরণ করিয়ে দেয়।
  3. আল্লাহর শক্তির প্রমাণ: পৃথিবীর অদৃশ্য শক্তিগুলো যে মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে—এটা উপলব্ধি করানোর একটি মাধ্যম দুর্যোগ।

ভূমিকম্পের ইসলামিক ব্যাখ্যা: গজব নাকি সতর্কতা?

অপরদিকে পবিত্র কোরআন ও হাদিসে ভূমিকম্পকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা হয়েছে:

  1. সূরা যিলযালকেয়ামতের ভয়াবহ নিদর্শন: কোরআন মাজিদে একটি সম্পূর্ণ সূরাই (৯৯ নম্বর সূরা) রয়েছে ভূমিকম্পের নামে— সূরা আল-যিলযাল (زلزال)। এই সূরা কিয়ামতের শুরুর মুহূর্তের ভয়াবহতাকে তুলে ধরে, যখন পৃথিবী তার চূড়ান্ত কম্পনে কাঁপানো হবে এবং নিজের ভেতরের সব বোঝা (গুপ্তধন ও মৃতদেহ) বের করে দেবে। আল্লাহ তাআলা বলেন: "যখন পৃথিবী তার ভয়াবহ কম্পনে কাঁপানো হবে, এবং পৃথিবী তার বোঝাগুলো বের করে দেবে"(সূরা আল-যিলযাল, ৯৯:১-২)। মুফাসসিরগণ এই আয়াতকে কিয়ামতের সূচনাকালীন ভূমিকম্প এবং দুনিয়াতে ঘটা ছোট ভূমিকম্প— উভয়টির সঙ্গেই সম্পর্কিত করেছেন। এই দৃশ্য মানুষের মনে কিয়ামতের দিনের ভয়াবহতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
  2. মানবজাতির পাপের পরিণতি আল্লাহর পরীক্ষা: ইসলামী দৃষ্টিতে, ভূমিকম্প কেবল প্রাকৃতিক ঘটনা নয়। এর অন্যতম কারণ হলো মানুষের সীমালঙ্ঘন ও পাপাচার। আল্লাহ তাআলা বলেন:"তোমাদের ওপর যে বিপদ-আপদই আসে, তা তোমাদের নিজেদের কর্মফলের কারণে; আর আল্লাহ তোমাদের অনেক অপরাধ ক্ষমা করে দেন" (সূরা আশ-শুরা, ৪২:৩০)। হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) স্পষ্টভাবে বলেছেন, যখন সমাজে ব্যভিচার, সুদ, মদ, অন্যায়-অবিচার, আমানতের খেয়ানত এবং বাদ্যযন্ত্রের প্রসার ঘটবে, তখন ঘন ঘন ভূমিকম্প ও অন্যান্য মহামারি নেমে আসবে। এগুলি মূলত বান্দাকে সতর্ক করার জন্য আল্লাহর পাঠানো নিদর্শন। "আমি নিদর্শনসমূহ (প্রাকৃতিক বিপর্যয়) পাঠাই শুধুমাত্র ভয়-সতর্কতা প্রদর্শনের জন্য" (সূরা আল-ইসরা, ১৭:৫৯)। ভূমিকম্প কখনো কখনো আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষাও হয়ে থাকে, যেমনটি তিনি ধৈর্যশীলদের পরীক্ষা করার কথা বলেছেন (সূরা বাকারা: ১৫৫)। আবার কিছু অবাধ্য জাতিকে শাস্তি হিসেবে ভূমিকম্প দিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে, যেমন সামুদ জাতি।

দুর্যোগ কি শাস্তি? নাকি পরীক্ষা?:

ইসলামী ফিকহ বলে—  সব দুর্যোগই শাস্তি নয়। আবার  সব দুর্যোগই পরীক্ষা নয়।  কিছু দুর্যোগ পরিশুদ্ধি করুণাও হতে পারে। তার মানে দাঁড়ায় একই ঘটনার ভিন্ন মানুষের জন্য ভিন্ন অর্থ হতে পারে। যেমন:

  • একজন মুমিনের জন্য বিপদ হতে পারে ঈমান যাচাইয়ের পরীক্ষা এবং গুনাহ মোচনের উপায়।
  • পাপাচারে লিপ্ত সমাজের জন্য হতে পারে সতর্কবার্তা।
  • কোনো জাতির জন্য হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা, যাতে ভবিষ্যতে তারা অন্যায় থেকে সরে আসে।

রাসুল (সা.) বলেছেন: “মুমিন যে কষ্টই ভোগ করে, আল্লাহ তার কিছু গুনাহ মোচন করেন।”

আরো পড়ুন: আপনি জানেন কি? Bangladesh on a Tectonic Time Bomb – Are We Ready? জেনে নিন কীভাবে সতর্ক থাকবেন। বিস্তারিত প্রতিবেদন পড়িতে ক্লিক করুন।

দুর্যোগ মুহূর্তে আল্লাহর নির্দেশ: একজন মুমিনের করণীয়

ভূমিকম্প বা যেকোনো দুর্যোগের সময় একজন মুমিন বান্দার প্রধান কর্তব্য হলো তাৎক্ষণিক আল্লাহর দিকে ফিরে আসা এবং তাঁর নির্দেশ মেনে চলা। এটিই সংকট থেকে মুক্তির পথ।

. দ্রুত তাওবা ইস্তেগফার: যখনই মাটি কাঁপতে শুরু করবে, তখন বুঝতে হবে যে, এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে ফিরে আসার ডাক। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো নিজের কৃতকর্মের জন্য তাড়াতাড়ি আল্লাহর কাছে আন্তরিকভাবে তাওবা করা এবং বেশি বেশি ইস্তেগফার (ক্ষমা প্রার্থনা) করা।

  • পড়তে হবে: আস্তাগফিরুল্লাহ (আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি)"
  • তাওবার মাধ্যমে আল্লাহ হয়তো সেই বিপদ উঠিয়ে নিতে পারেন।

. আল্লাহর স্মরণ দোয়া: ভয় বা বিপদের সময় আল্লাহর জিকির ও তাঁর কাছে আশ্রয় চাওয়া আবশ্যক। সমস্ত ক্ষমতা আল্লাহর হাতে, এই বিশ্বাস মনে গেঁথে নিতে হবে।

  • দোয়া: আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খাইরাহা ওয়া উযু বিকা মিন শাররিহা (হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে এর কল্যাণ চাই এবং এর অনিষ্ট থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই)।
  • ধৈর্যধারণ করা এবং আল্লাহকে স্মরণ করে প্রশান্তি লাভ করা (সূরা রা’দ, ১৩:২৮)।

. নেক আমল বৃদ্ধি সৎপথে ফিরে আসা: সতর্কবার্তা পাওয়ার পর মানুষের উচিত হবে নিজেদের জীবনযাপন পর্যালোচনা করা। সকল প্রকার পাপাচার, অন্যায়-অবিচার, সুদ, ঘুষ, এবং সামাজিক অনাচার থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা।

  • সালাত (নামাজ): সালাতুল হাজাত (প্রয়োজনের নামাজ) বা নফল নামাজ আদায় করে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া।
  • সাদকাহ (দান): বিপদ মুক্তির আশায় এবং বিপদগ্রস্তদের সহায়তায় সাধ্যমতো দান করা।
  • আমলের দৃঢ়তা: ভূমিকম্পের আলামত দেখে আমলে আরও দৃঢ় হওয়া এবং আখিরাতের (পরকালের) প্রস্তুতির জন্য কাজ করা।

. সাহায্য উদ্ধারকাজে মনোনিবেশ: বিপর্যয়ের পর ইসলাম শুধু আধ্যাত্মিক দিক নির্দেশনাই দেয় না, বরং মানুষের প্রতি মানুষের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

  • বিপদগ্রস্তদের সাহায্য: আহতদের চিকিৎসা ও খাদ্য সহায়তা দেওয়া।
  • ধৈর্য সাহস: নিজেদের এবং অন্যদের সাহস যোগানো এবং ধৈর্যহারা না হওয়া।

মোমিনের প্রতিফলন: দূর্যোগে শিখন

ইসলাম শিখায় দুর্যোগ মানুষের জন্য অভিশাপ নয়—এটি শিক্ষা, সতর্কতা ও আত্মশুদ্ধির পথ।প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমাদের মনে করিয়ে দেয়—মানুষ ক্ষুদ্র, ক্ষমতাহীন; কিন্তু মানুষ দায়িত্ববান। আল্লাহ মানুষকে ভয় দেখিয়ে নয়, বরং পথ দেখাতে দুর্যোগকে ব্যবহার করেন। একটি মুমিন সমাজের জন্য প্রতিটি দুর্যোগ হলো—

  • আত্মসমালোচনার সুযোগ;
  • নৈতিকতার পরীক্ষা;
  • ঐক্যের আহ্বান;
  • আল্লাহর দিকে ফিরে যাওয়ার সুযোগ

শেষ পর্যন্ত— আল্লাহর ওপর ভরসা এবং মানুষের দায়িত্বশীলতা—এই দুইয়ের সমন্বয়েই দুর্যোগ মোকাবিলা সম্ভব।আল্লাহ বলেছেন—“যে একটি প্রাণকে রক্ষা করল, সে যেন সমগ্র মানবজাতিকে রক্ষা করল”(সূরা আল-মায়িদাহ, ৫:৩২)। তাই দুর্যোগের পর উদ্ধার, খাদ্য, চিকিৎসা—এসব চরম মানবিক দায়িত্ব।

শেষ কথা: আল্লাহর কুদরতের সামনে মানবীয় অসহায়তা

আধুনিক বিজ্ঞান ভূমিকম্পের কারণ ব্যাখ্যা করলেও তা প্রতিরোধের কোনো সক্ষমতা এখনো মানুষের নেই। এটিই প্রমাণ করে যে, মানুষের জ্ঞান ও শক্তি কত সীমিত। এই ঘটনা স্মরণ করিয়ে দেয়, পৃথিবীর প্রতিটি কম্পন আল্লাহর কুদরতেরই বহিঃপ্রকাশ। একজন মুমিনের জন্য ভূমিকম্প এক গভীর আহ্বান— যেন দুনিয়ার ব্যস্ততা ছেড়ে আখিরাতের (পরকালের) প্রতি মনোযোগী হওয়া যায়। আল্লাহ চান তাঁর বান্দারা যেন তাঁর দিকে ফিরে আসে এবং তাঁর নিরাপত্তা ও রহমতের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়।

এসব দুর্যোগ আমাদের মনে করিয়ে দেয়সময় ফুরিয়ে আসছে। এখনই সময়, আল্লাহর পথে ফিরে আসার।

✍️ অধ্যাপক মাহবুব লিটু, উপদেষ্টা্ সম্পাদক, অধিকারপত্র (odhikarpatranews@gmail.com)

#ভূমিকম্প #প্রাকৃতিক_দুর্যোগ_ইসলাম #আল্লাহর_সতর্কবার্তা #দুর্যোগে_মুসলমানের_করণীয় #ইসলামী_ব্যাখ্যা_ভূমিকম্প #কিয়ামতের_আলামত #ইসলামে_পরীক্ষা_ও_গজব #Earthquake_Islamic_Explanation #দুর্যোগে_দোয়া_ও_ইস্তেগফার #আল্লাহর_কুদরত_প্রাকৃতিক_দুর্যোগ #Islamic_Disaster_Preparedness #Quran_and_Earthquake #Natural_Calamities_in_Islam

 

এ সম্পর্কিত আরো জানতে চোখ রাখুন অধিকারপত্র ডট কম-এ। নিচের নিবন্ধ গুলো আসছে:

  1. ইসলামের নির্দেশনা: দুর্যোগ মোকাবেলায় রাষ্ট্র ও সমাজ;
  2. ইসলামী নির্দেশনায় দৈনন্দিন জীবনে দুর্যোগ-সহনশীলতা এবং বিপদ ও রোগ থেকে সুরক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ দু'আসমূহ;
  3. একজন মোমিনের জন্য সহজ ইসলামী রুটিন: দুর্যোগ-সহনশীল জীবনের জন্য


আপনার মূল্যবান মতামত দিন: